নিজস্ব প্রতিবেদক,গোপীবল্লভপুর, ঝাড়গ্রাম ..... শেষমেষ প্রায় ২০ ঘন্টা পর মঙ্গলবার সকাল ৮:৪০ নাগাদ বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের প্রচেষ্টায় গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকের সুবর্ণরেখা নদীর জগন্নাথপুর ঘাট থেকে উদ্ধার হলো সোমবার দুপুরে সু…
নিজস্ব প্রতিবেদক,গোপীবল্লভপুর, ঝাড়গ্রাম ..... শেষমেষ প্রায় ২০ ঘন্টা পর মঙ্গলবার সকাল ৮:৪০ নাগাদ বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের প্রচেষ্টায় গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকের সুবর্ণরেখা নদীর জগন্নাথপুর ঘাট থেকে উদ্ধার হলো সোমবার দুপুরে সুবর্ণরেখা নদীর জলে তলিয়ে যাওয়া কিশোর শুভজিৎ খামরীর দেহ। উল্লেখ্য সোমবার দুপুরে স্নান করতে নেমে গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকের জগন্নাথপুর ঘাটে সুবর্ণরেখা নদীর জলে তলিয়ে যায় বছর পনেরর কিশোর শুভজিৎ খামারি।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।
জানা গিয়েছে মৃত শুভজিৎ খামারির বাড়ি গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকের কুড়িচামঠ গ্রামে। শুভজিৎ আলমপুর ৬ নম্বর অঞ্চলের বাকড়া শ্যামা স্মৃতি বিদ্যাপীঠ এর নবম শ্রেণীর ছাত্র। জানা গিয়েছে, সোমবার বেলা ১২ টা নাগাদ বাড়ি থেকে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সুবর্ণরেখা নদীর জগন্নাথপুর ঘাটে স্নান করতে যায়। স্নান করার সময় কোন কারণে শুভজিৎ এবং আরও একজন কিশোর নদীর জলে তলিয়ে যেতে থাকে।তখন প্রত্যক্ষদর্শীরা একজনকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও শুভজিৎকে উদ্ধার করতে পারেননি। নদীর গভীর জলে তলিয়ে যায় সে। স্থানীয়রা ঘটনার পর উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে চালান।পরে খবর পেয়ে উদ্ধার কাজে নেমেছিল বিপর্যয় মোকাবিলা দল। শেষপর্যন্ত মঙ্গলবার সকালে দেহ উদ্ধারে সক্ষম হন উদ্ধারকারীরা। স্থানীয় কিছু মানুষের অভিযোগ, উঠছে অনিয়ন্ত্রিত বালি তোলার ফলে নদীর গর্ভে গভীর গর্ত হওয়ার কারণে এরকম বিপর্যয়। উল্লেখ্য গতবছর পৌষ সংক্রান্তির সময় গোপীবল্লভপুর কুঠিঘাটে কালীমন্দির ঘাটে এভাবেই এক ব্যাক্তি তলিয়ে গিয়েছিলেন।