শুভেন্দুর সভায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা। জনতার ঢলে নন্দীগ্রামের বিজেপির সভা বিশৃঙ্খলা কারণে অনেকে বক্তৃতা দিতে পারলেননা নন্দীগ্রামের সভা। দীর্ঘদিন ধরে নন্দীগ্রামে চলছিল রাজনৈতিক টালবাহানা। রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করে বিজেপির যাওয়ার প…
শুভেন্দুর সভায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা। জনতার ঢলে নন্দীগ্রামের বিজেপির সভা বিশৃঙ্খলা কারণে অনেকে বক্তৃতা দিতে পারলেননা নন্দীগ্রামের সভা। দীর্ঘদিন ধরে নন্দীগ্রামে চলছিল রাজনৈতিক টালবাহানা। রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করে বিজেপির যাওয়ার পর আজ শুভেন্দু অধিকারী কাছে ছিলো শক্তির পরীক্ষা। সভা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সভাস্থলে উপস্থিত হন শুভেন্দু অধিকারী ও মুকুল রায় একাধিক বিজেপি নেতা। কৈলাশ বিজয় বর্গীও বক্তব্য দেওয়ার সময় বিশৃঙ্খলা ছড়ায় সভাস্থলে। বিশৃংখলার জেরে অনেকেই বক্তৃতা দেননি। আজ সভার নজর ছিল শহীদ পরিবার মধ্যে কতগুলি শহীদ পরিবার আজ বিজেপির শুভেন্দু জনসভায় আসবেন। সেই মোতাবেক নন্দীগ্রামের ৪১ টি শহীদ পরিবারের মধ্যে শুভেন্দুর সভায় আজ উপস্থিত ছিলেন ৩০ টি শহীদ পরিবার।আগামী ১৮জানুয়ারি নন্দীগ্রামের জনসভা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ জনসভায় শুভেন্দু অধিকারী কে বেশি বক্তৃতার রাখতে দেখা যায়নি। বক্তব্য থেকে শুভেন্দু অধিকারী ঘোষণা করেন আগামী ১৮ জানুয়ারি নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভার পাল্টা ১৯ জানুয়ারি খেজুরি বিদ্যাপীঠ ময়দানে বিজেপির ব্যানারে শুভেন্দু অধিকারী জনসভা করবেন বলে ঘোষণা করেন নন্দীগ্রামের জনসভা থেকে। আজ যোগদান মেলা ঘোষণা করলেও সভাস্থলে বিশৃংখলার জেরে কারো নাম এবং পতাকা ধরতে দেখা যায়নি। শুভেন্দু অধিকারীর সভা সমাপ্তি ঘোষণা করলেও শেষ মুহূর্তে রাশ টেনে নেয় বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। মঞ্চ থেকে তিনি ঘোষণা করেন যে বিশৃংখলার কারণে বিজেপিতে যোগদান কারীদের মঞ্চে আনতে পারিনি। সকলকেই আমরা পরিবারে গ্রহণ করলাম।
এককথায় বিশৃংখলার জেরে আজ নন্দীগ্রামের শুভেন্দু অধিকারীর জনসভায় কিছুটা হলেও ভারাক্রান্ত বিজেপি নেতৃত্বরা। নন্দীগ্রামের তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ান শুভেন্দু অধিকারীর আজকের সভা কে ফ্লপ সভা বলে আখ্যা দেন।