শীতকালে রংবাহারি বহু ফুল যা উৎপাদিত হয় এবং ভিনরাজ্য কেন ভিন দেশেও পাড়ি দেয় পাঁশকুড়ার চাষির ক্ষেতের বিভিন্ন ফুল।এই শীতের মরশুমে চন্দ্রমল্লিকা,এ্যাস্টার,গাঁদা,গোলাপ,মুরগাই,গ্ল্যাডুওলাস সহ একাধিক ফুল পাঁশকুড়ায় হয়ে থাকে এবং অর্থনৈতিক…
শীতকালে রংবাহারি বহু ফুল যা উৎপাদিত হয় এবং ভিনরাজ্য কেন ভিন দেশেও পাড়ি দেয় পাঁশকুড়ার চাষির ক্ষেতের বিভিন্ন ফুল।এই শীতের মরশুমে চন্দ্রমল্লিকা,এ্যাস্টার,গাঁদা,গোলাপ,মুরগাই,গ্ল্যাডুওলাস সহ একাধিক ফুল পাঁশকুড়ায় হয়ে থাকে এবং অর্থনৈতিক মুনাফা পেয়ে থাকেন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে বহু মানুষ।আর শীতের মরশুম আসতেই পাঁশকুড়ার একাধিক গ্রাম রঙিন ফুলের সাজে সেজে ওঠে। আর যা প্রকৃতিপ্রেমী ও ফুল প্রেমী মানুষ মুগ্ধ না হয়ে থাকতে পারেন না।আর যার কারনে শীতের মরশুমে চোখধাঁধানো রঙিন ফুলের পসরা সাজিয়ে যেন প্রকৃতি ডাক দেয় প্রতিবছর ফুলপ্রেমী মানুষদের।আর যার কারনে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি পর্যন্ত পাঁশকুড়া এলাকায় বহু মানুষ আসেন কয়েকঘন্টার ছোট্ট ট্যুরে।যা একঘেঁয়েমি জীবনের কিছুটা স্বাদ বদলাতে।তবে কয়েকবছর আধুনিক ফেসবুক, হয়াটসঅ্যপের যুগে পাঁশকুড়ার ক্ষিরাই নদীর তীরবর্তী অসাধারণ বিঘের পর বিঘে ফুলের বাগানের ছবি ভাইরাল হতেই ফুল প্রেমী পর্যটকের সংখ্যা গতবছর থেকে ব্যপক বাড়তে শুরু করেছে ক্ষিরাই সহ দোকান্ডা গ্রামে।২৫ শে ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিনই বাড়ছে পর্যটক সহ ভ্রমনার্থীদের সংখ্য।করছেন কাঁসাই নদীর পাড়ে বনভোজন আর তার সাথে দিগন্তজোড়া রঙিন ফুলের সমারোহ। আর যার কারনে কোলকাতা,হাওড়া,হলদিয়া,খড়গপুর সহ দূরদারান্ত থেকে প্রতিদিনই আসছে ভ্রমনার্থীরা।কয়েকঘন্টা সময় যেমন কাটাচ্ছেন তারসাথে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ফুল সহ এলাকার উৎপাদিত টাটকা বিভিন্ন সব্জি।তবে ভ্রমনার্থী বাড়ার সাথেসাথে চিন্তিত কৃষকেরাও।বহু ভ্রমনার্থীরা ক্ষতি করছেন অনেকসময় গরীব কৃষকদের ফুল ও গাছ।যার কারনে সকাল থেকে ভ্রমনার্থী আসার সাথেসাথে মাঠে আসতে বাধ্য হচ্ছেন ফুল ক্ষেতের মালিকরাও।কারন যাতেকরে বেড়াতে এসে ফুল বা গাছের ক্ষতি না কেউ করে।প্রতিদিনই অগনিত মানুষ বিভিন্ন জায়গা থেকে আসেন।কয়েকমাস খুবই জমজমাট থাকে এলাকা।গ্রামের মানুষও খুশি হন দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসায়।বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় ছবি দেখে এবছর আরো বেশি ভিড় জমিয়েছে পাঁশকুড়ার দোকান্ডা গ্রামে ফুল বাগানে।