তমলুক শহরের আবাসবাড়ি এলাকায় স্ত্রী খুনের ঘটনায় ধৃত স্বামী মন্টু রানাকে 7 দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিলেন তমলুক আদালতের মুখ্য বিচারক।
12 ই জানুয়ারি রবিবার সকাল 11 টা নাগাদ এই খুনের ঘটনার পর পুলিশের যাবতীয় সন্দেহ দানা বাঁ…
তমলুক শহরের আবাসবাড়ি এলাকায় স্ত্রী খুনের ঘটনায় ধৃত স্বামী মন্টু রানাকে 7 দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিলেন তমলুক আদালতের মুখ্য বিচারক।
12 ই জানুয়ারি রবিবার সকাল 11 টা নাগাদ এই খুনের ঘটনার পর পুলিশের যাবতীয় সন্দেহ দানা বাঁধে যুবতীর প্রেমিকের দিকেই। খুনের দু'ঘণ্টার মধ্যেই ফোন ট্র্যাক করে যুবতীর প্রেমিকাকে তমলুক থানার পুলিশ তুলে আনে।খুনের ঘটনায় এই যুবক পেশায় মাংস বিক্রেতা জড়িত নয় বলে থানায় এসে তার কয়েকজন বন্ধু পুলিশকে জানিয়েছিল। তমলুক থানার পুলিশ মৃতার স্বামী মন্টু রানা এবং মৃতার প্রেমিক দুজনকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করার পরে মৃতার স্বামী মন্টু রানা শিকার করে। যে সে নিজের হাতেই তার স্ত্রীকে খুন করেছে। এদিকে দাম্পত্য জীবন নষ্ট এর পেছনে মন্টু তার শাশুড়িকে অনেকটাই দায়ী করেছে।তমলুক আদালতে তোলার সময় মন্টু বলে প্রায়ই আমার স্ত্রীকে বাড়ি ফিরে আসার কথা বলতাম তিনি বাড়ি ফিরে আসার কথা কখনো কখনো আমাকে জানিয়েছিল কিন্তু পরক্ষণে মত বদল করেছে। আসলে আমার শশুর বাড়ির লোকজন চায়নি আমার স্ত্রী ঠিকমতো সংসার করুক।স্বামী মন্টু খুনের ঘটনার কথা স্বীকার করার পর হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে তমলুকের ভুবনেশ্বর পুর গ্রামের মৃতার প্রেমিক ও তার পরিবার।