করোণা আবহের সময় যেভাবে গ্রামীণ চিকিৎসকরা পরিষেবা দিয়েছেন, তা প্রশংসনীয়। গ্রামীণ চিকিৎসকদের সম্মেলনে এসে এমনটাই বললেন রাজ্যের মন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র।
সরকারিভাবে ট্রেনিং এর মাধ্যমে গ্রামীণ চিকিৎসকদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা ও …
করোণা আবহের সময় যেভাবে গ্রামীণ চিকিৎসকরা পরিষেবা দিয়েছেন, তা প্রশংসনীয়। গ্রামীণ চিকিৎসকদের সম্মেলনে এসে এমনটাই বললেন রাজ্যের মন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র।
সরকারিভাবে ট্রেনিং এর মাধ্যমে গ্রামীণ চিকিৎসকদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা ও স্বীকৃতি প্রশংসাপত্র দেওয়া দাবিতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ব্লক প্রাঙ্গণে গ্রামীণ চিকিৎসকদের সম্মেলন হয়।
দ্বারিবেড়িয়া প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যাল প্রাকটিশিওনার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যস্থ তমলুক জোনের সম্মেলন। এই সম্মেলনে কয়েক'শ গ্রামীণ চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। এই সম্মেলনে রাজ্যের মন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র ভূয়শী প্রশংসা করেন গ্রামীণ চিকিৎসকদের। তিনি বলেন সাম্প্রতিক কভীদ-১৯ আবহে যেভাবে গ্রামীন চিকিৎসকরা সামনে থেকে পরিষেবা দিয়েছেন তাতে করে এদেরও করোণা ভ্যাকসিন দেওয়া দরকার। আগামী দিনে যাতে করে গ্রামীণ চিকিৎসকদের সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া যায় সে ব্যাপারে ক্যাবিনেটে আলোচনা করবেন মন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র।
যারা গ্রামীণ চিকিৎসা করতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারকে এককালীন অর্থ প্রদান, স্বাস্থ্য কর্মী হিসাবে নিয়োগ করা,সরকারিভাবে ট্রেনিং এর মাধ্যমে গ্রামীণ চিকিৎসকদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা সহ একাধিক দাবি উঠে আসে আজকের এই সম্মেলন থেকে। মন্ত্রী ছাড়াও এদিনের সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য সোমনাথ বেরা, তমলুক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কাজল কর সহ কয়েকশো গ্রামীণ চিকিৎসক।