রাজ্য মন্ত্রিসভায় শপথ গ্রহণের পরে তমলুকের নিজের কার্যালয়ে নবনিযুক্ত সেচমন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র। তমলুকের কর্মী-সমর্থকরা ফুলের তোড়া এবং মিষ্টিমুখ করালেন নবনিযুক্ত মন্ত্রী কে। তিনবার মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী…
রাজ্য মন্ত্রিসভায় শপথ গ্রহণের পরে তমলুকের নিজের কার্যালয়ে নবনিযুক্ত সেচমন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র। তমলুকের কর্মী-সমর্থকরা ফুলের তোড়া এবং মিষ্টিমুখ করালেন নবনিযুক্ত মন্ত্রী কে। তিনবার মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়ায় মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন সৌমেন মহাপাত্র। সেচ দপ্তরের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবে রূপায়ণ করাই প্রথম লক্ষ্য মন্ত্রীর।
২০১১সালে তমলুক বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এবং ২০১৬ সালে পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলা থেকে জয় লাভ করে রাজ্য মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন সৌমেন মহাপাত্র। তবে এই প্রথম মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেলেন রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। অধিকারীরা বিজেপিতে নাম লেখানোর পর থেকে এই দুই তৃণমূল নেতাকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলাকে প্রথম সারি থেকে নেতৃত্ব দিতে দেখা গিয়েছিল। এমনকি যখন শুভেন্দু অধিকারী তৃণমূলে ছিলেন তখনো অধিকারীদের বিরোধী ছিলেন অখিল ও সৌমেন। জেলায় দীর্ঘদিন অধিকারীদের দাপটে একপ্রকার কোণঠাসা হয়ে ছিলেন অখিল গোষ্ঠীর তৃণমূল নেতারা। তবে সাম্প্রতিক ডিসেম্বর মাসে শুভেন্দু দলবদল করার পর মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে অখিল গোষ্ঠীর তৃণমূল নেতারা। এদিকে সৌমেন মহাপাত্র রাজ্যের দু- দুইবারের মন্ত্রী হলেও তিনিও জেলা তৃণমূলের রাজনীতিতে শুভেন্দুর বিরোধী মুখ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আর সেই শুভেন্দু বিরোধী মুখরাই এখন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তৃণমূলে বিশেষ প্রভাব পেয়েছে।