: সৃষ্টি সাহিত্য যাপনশিরোনামঃ পরীক্ষাঅণিমা গুছাইত।
জীবনে পরীক্ষার কি আর শেষ আছেসত্যযুগে সীতা মাকে পরীক্ষা দিতে হয়েছিল সতীত্ব রক্ষার জন্য।
আর এ যুগে বারবার বিভিন্ন পরীক্ষার মধ্য দিয়েই জীবন অতিবাহিত করতে হয় ।অথবা মুখোমুখি হতে হয়।
…
: সৃষ্টি সাহিত্য যাপন
শিরোনামঃ পরীক্ষা
অণিমা গুছাইত।
জীবনে পরীক্ষার কি আর শেষ আছে
সত্যযুগে সীতা মাকে পরীক্ষা দিতে হয়েছিল সতীত্ব রক্ষার জন্য।
আর এ যুগে বারবার বিভিন্ন পরীক্ষার মধ্য দিয়েই জীবন অতিবাহিত করতে হয় ।
অথবা মুখোমুখি হতে হয়।
তাই কখনো অগ্নিপরীক্ষার কম নয়।
ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
বাবা মায়ের কাছে ভালো ছেলে বা মেয়ে হয়ে থাকার পরীক্ষা,
শিক্ষক শিক্ষিকার কাছে গুড স্টুডেন্ট হয়ে থাকার পরীক্ষা,
স্ত্রীর কাছে ভালো স্বামী হয়ে থাকার
স্বামীর কাছে ভালো স্ত্রী হয়ে থাকার পরীক্ষা
ছেলে মেয়ের কাছে ভালো বাবা মা হওয়ার পরীক্ষা।
সর্বোপরি, ত্যাগের পরীক্ষা।
এ যেন সমস্ত পূর্বাশ্রম ঘুরে সন্ন্যাস ধর্মে যাওয়ার পরীক্ষা।
🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻
: সৃষ্টি সাহিত্য যাপন
শুভ নববর্ষ
ঢেং কুরাকুর ঢেং কুরাকুর
একটি বছর পর
আবার এলো নতুন বছর
এল মোদের ঘর।
শঙ্খ বাজা উলু দেরে
সাজাও মঙ্গলঘট
সিদ্ধিদাতা মা লক্ষ্মীর
রাখো একটি পট।
এসো সবাই বরণ করি
গায় মঙ্গল গান
আমরা যেন রাখতে পারি
নতুন বছরের মান।
সবাই মিলে মনে আনো
নতুন খুশির হর্স
মুখে বল সবাই মিলে
শুভ নববর্ষ
অনিমা গুছাইত।।
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
: ভাগের মা
কখনো যাই এর বাড়িতে
কখনো যাই ওর,
ভালো বেসে বলে লোকে
আছে বরাত জোর।
কখনো দেয় ভালোবেসে
কখনো দেয় কষে
কখনো দেয় লাগাম ছাড়া
কখনো দেয় রোষে।
বাড়লে বয়স নিত্য বাঁধে
রোগব্যাধি জারা
অভ্যর্থনা টাও তেমনই হয়
ভীষণ নজরকাড়া।
ওরা সবাই প্রাণের প্রিয়
ঘটলে ভালো-মন্দ,
কিছু কথা বলতে গেলে
কাটে জীবন ছন্দ।
নিজের বলতে থাকে না কিছু
সবই তো তখন ভাগে,
বুকের মাঝে সবাই সমান ওরা
কেউ পিছে নয় আগে।
পাঁচ সন্তানের জননী আমি
আমি ভাগের মা,
ভালোবেসে যা দেয় গ্রহণ করি
কখনো করিনি না।
। অনিমা গুছাইত।
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
: সৃষ্টি সাহিত্য যাপন।
তোমায় দেখেই শেখা যায়।
কতটা ভালবাসার গভীরতা থাকলে আবার দুজনে ফুল হয়ে ফুটে যায় সে তো কৃষ্ণচূড়া রাধাচূড়া য় তার প্রমাণ।
কতটা মনে আগুন জ্বললে ভালোবেসে আগুন জালানো যায় বসন্তের প্রকৃতি কে দেখেই বোঝা যায়।
কতটা ভালোবাসায় ব্যাকুল হলে সবার সম্মুখে অন্তরের আর্তনাদ প্রকাশ করা যায় বসন্তের কোকিলের ডাক ই ব্যক্ত করে।
কতটা নিজেকে সুসজ্জিত করলে ঋতুরাজের মন জয় করা যায় বাসন্তী কাকে দেখেই শেখা যায়।
প্রথম পরশে শরীর-মন কিভাবে রাঙ্গা হয়ে ওঠে আবিরে রাঙ্গানো গাল দুটি দেখেই অনুভব করা যায়।