Page Nav

HIDE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

কেপিএস অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস হুগলির বিনোদবাটিতে নতুন প্রসেসিং ইউনিট উদ্বোধন করলো

দেবাঞ্জন দাস  কলকাতা; ২৪ এপ্রিল: কেপিএস গ্রুপের  কেপিএস অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস হুগলি তারকেশ্বরের বিনোদবাটিতে সোমবার এটির প্রিমিয়াম কোয়ালিটির প্রোডাক্ট রেঞ্জ "কেপিএস কিচেন কিং" লঞ্চ করার সাথে সাথে এটির নতুন প্রসেসিং ইউনিট…



দেবাঞ্জন দাস  কলকাতা; ২৪ এপ্রিল: কেপিএস গ্রুপের  কেপিএস অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস হুগলি তারকেশ্বরের বিনোদবাটিতে সোমবার এটির প্রিমিয়াম কোয়ালিটির প্রোডাক্ট রেঞ্জ "কেপিএস কিচেন কিং" লঞ্চ করার সাথে সাথে এটির নতুন প্রসেসিং ইউনিট উদ্বোধন করলো। সোমবার এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের খাদ্য সরবরাহের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী রথীন ঘোষ; রাজ্যের কৃষি -বিপণন মন্ত্রী বেচারাম মান্না; তারকেশ্বর বিধানসভার বিধায়ক রমেন্দু সিনহা রায় সহ আরো অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।


১৯৫০ সালে কেপিএস গ্রুপ হুগলিতে তাদের যাত্রা শুরু করে। গত ৭৩ বছরে এই সংস্থাটি কেপিএস মল চুঁচুড়া, কেপিএস ইনস্টিটিউট অফ পলিটেকনিক, বিবেকানন্দ হিমঘর প্রাইভেট লিমিটেড, গ্রীন ফিল্ড নিউট্রিশনাল প্রাইভেট লিমিটেড, জেসমিন রাইস মিল প্রাইভেট লিমিটেড, পূর্ণা কোল্ড স্টোরেজ প্রাইভেট লিমিটেড, কালিপদ সার্ভিস স্টেশন  , রামকৃষ্ণ প্রপার্টিজ , কালিপদ সাহা মেমোরিয়াল চ্যারিটেবল ট্রাস্ট তৈরি করে হুগলি প্রকল্পের পাশাপাশি জনসেবায় নিযুক্ত হয়েছে। ২০২২ সালে এই কোম্পানি কেপিএস অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস লঞ্চ করে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল রাজ্যে  বিভিন্ন ধরনের উচ্চ মানের ফুড প্রোডাক্ট আধুনিক বৈজ্ঞানিক উপায়ে তৈরি করে বাজারজাত করা। 


এছাড়াও কোম্পানিটি শীঘ্রই লেটেস্ট প্রযুক্তি এবং সরঞ্জাম সহ একটি ময়দা মিল চালু করতে চলেছে। প্রায় আট একর জায়গা নিয়ে, ৭৫ হাজার বর্গফুট অঞ্চল জুড়ে কেপিএস অ্যাগ্রো প্রোডাক্টসের এই নতুন উৎপাদন ইউনিটের প্রতিদিন ২০০ মেট্রিক টনের উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে।  এই নতুন উৎপাদন ইউনিটে যে প্রোডাক্ট গুলি তৈরি হবে তার মধ্যে রয়েছে আটা, ময়দা, সুজি এবং বেকারি ময়দা।


এই উপলক্ষে কেপিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা জানান, " কেপিএস গ্রুপ হল একটি পরিবার, ১৯৫০ সাল থেকে একটি কোম্পানি হিসাবে রাজ্যের মানুষের কাছে একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে ৷ আজ আমরা এই ফুড প্রোডাকশন ইউনিটে লেটেস্ট এবং অত্যাধুনিক গ্লোবাল প্রযুক্তি ব্যবহার করছি যা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে৷"