*পূর্ব মেদিনীপুর**তমলুক**দুর্গোৎসবে জেলার হোমের আবাসিকদের পাশে প্রশাসন, বাবা মামা,ভাই বোনেদের সাথে পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিতে পেরে খুশি পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক তানবীর আফজল*।তমলুক::বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। সেই উৎসবে যাতে …
*পূর্ব মেদিনীপুর*
*তমলুক*
*দুর্গোৎসবে জেলার হোমের আবাসিকদের পাশে প্রশাসন, বাবা মামা,ভাই বোনেদের সাথে পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিতে পেরে খুশি পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক তানবীর আফজল*।
তমলুক::বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। সেই উৎসবে যাতে সকলে আনন্দ উপভোগ করতে পারে তার জন্য এগিয়ে এলো জেলা প্রশাসন। রাজ্য সরকারের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলার হোমে থাকা আবাসিকদের পাশে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। ষষ্ঠীর শুভ সকালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শাসক তনবীর আফজল, অতিরিক্ত জেলাশাসক সৌভিক চট্টোপাধ্যায়, তমলুক মহকুমা শাসক বুদ্ধদেব পান সহ অন্যান্যরা প্রথমে কোলাঘটের রাইনের হোমে গিয়ে বয়স্কদের হাতে পুজোর উপহার তুলে দেওয়ার পাশাপাশি বেশকিছু সময় কাটান জেলাশাসক সহ প্রশাসনিক কর্তারা। শুধু কোলাঘাট রাইন বৃদ্ধাশ্রম নয় তমলুকের নিমতৌড়িত হোম সহ জেলার হলদিয়া, কাঁথির বিভিন্ন হোমের আবাসিকদের পুজোর উপহার তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
এদিন জেলাশাসক তানবীর আফজল বলেন, বিভিন্ন কারনে বয়স্ক মা বাবা বা ভাই বোনদের হোমে স্থান হয়েছে। তারা যাতে পুজোর আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য এই প্রয়াস। আমাদের অনেকের বাবা মা হোমে থাকে, বাবা মায়েদের কাছে পেয়ে তাদের সঙ্গে সময় কাটাতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
প্রশাসনের এহেন উদ্যোগে খুশি হোমের আবাসিকরা।প্রশাসনের কর্তাদের কাছে পেয়ে তাদের মনের কষ্ট দূর হয়ে গিয়েছে বলে জানান তারা।
প্রতিবছর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখা যায় কলকাতার বিভিন্ন হোমে গিয়ে তাদের সঙ্গে বেশ কিছুটা সময় কাটান। এবার সেই ছবি জেলার হোমে হোমেও দেখা মিলছে। ফলে খুশি জেলার মানুষ।।