দেবাঞ্জন দাস : কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী রামমোহন নাইডু আজ পাইলটদের জন্য বৈদ্যুতিন ব্যক্তিগত লাইসেন্স (ইপিএল) ব্যবস্থার সূচনা করেন। ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রকে আরও আধুনিক, সুরক্ষিত ও দক্ষ করে তোলার লক্ষ্যেই…
দেবাঞ্জন দাস : কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী রামমোহন নাইডু আজ পাইলটদের জন্য বৈদ্যুতিন ব্যক্তিগত লাইসেন্স (ইপিএল) ব্যবস্থার সূচনা করেন। ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রকে আরও আধুনিক, সুরক্ষিত ও দক্ষ করে তোলার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ। এর ফলে, এ ধরনের ব্যবস্থা চালুর ক্ষেত্রে বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহণ সংস্থা (আইসিএও)-র অনুমোদন পেল ভারত।
বর্তমানে পাইলটদের লাইসেন্স দেওয়ার যে ব্যবস্থা রয়েছে, তার বিকল্প হিসেবে এই ডিজিটাল ব্যবস্থা চালু করা হ’ল। কেন্দ্রীয় সরকারের সহজে ব্যবসা করা এবং ডিজিটাল ইন্ডিয়া উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই ব্যবস্থার সূচনা করা হ’ল।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রের নজিরবিহীন অগ্রগতি ঘটেছে। অদূর ভবিষ্যতে আমাদের প্রায় ২০ হাজার পাইলটের প্রয়োজন হবে। অসামরিক বিমান পরিবহণের ক্ষেত্রে পাইলটরাই হলেন মেরুদন্ড। তাঁদের স্বাচ্ছন্দ্য ও আন্তর্জাতিকভাবে নিয়োগের সুবিধা বাড়াতে আমরা বেশ কিছু উদ্ভাবনমূলক, প্রযুক্তি-নির্ভর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।"
এর আগে পাইলটদের স্মার্ট কার্ডের আকারে লাইসেন্স প্রদান করত ডিজিসিএ। এ পর্যন্ত এই ধরনের ৬২ হাজার লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। ২০২৪ সালে পাইলটদের প্রায় ২০ হাজার ছাপানো কার্ড প্রদান করা হয়েছে। নতুন এই ব্যবস্থা চালু
হওয়ার ফলে ধাপে ধাপে এই ধরনের ছাপানো কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে ফেলা হবে।