পূর্ব মেদিনীপুর , তমলুকআদালতে নির্দেশ পেয়েই পরীক্ষার ডিউটি ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন শিক্ষকেরা, স্কুল চালাবেন কি করে চিন্তায় প্রধান শিক্ষক। তমলুকের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন হ্যামিল্টন হাই স্কুল। সারা রাজ্যের পাশাপাশি সেই স্কুলেও চাকরি গেল …
পূর্ব মেদিনীপুর , তমলুক
আদালতে নির্দেশ পেয়েই পরীক্ষার ডিউটি ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন শিক্ষকেরা, স্কুল চালাবেন কি করে চিন্তায় প্রধান শিক্ষক। তমলুকের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন হ্যামিল্টন হাই স্কুল। সারা রাজ্যের পাশাপাশি সেই স্কুলেও চাকরি গেল চার শিক্ষকের। আর তাতেই মাথায় হাত স্কুলের প্রধান শিক্ষকের।
স্কুল সূত্রে জানা যায় বর্তমানে এই স্কুলের ছাত্র সংখ্যা প্রায় ২০০০। দীর্ঘদিন কোন শিক্ষক নিয়োগ হয়নি। তারপরে ফের চার শিক্ষক বাতিল হওয়ায় কিভাবে চলবে স্কুল কিভাবে ছাত্ররা পড়াশোনা করবে? সেই নিয়ে চিন্তায় প্রধান শিক্ষক।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মধুসূদন জানা বলেন, বর্তমানে স্কুলের পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রায় দুই হাজার ছাত্র এই এত সংখ্যক ছাত্র ক্লাস নেওয়ার জন্য এমনিতেই শিক্ষক সংখ্যা কম ছিল আবার নতুন করে চার শিক্ষক কমে যাওয়ায় ছাত্রদের পড়াশোনার অনেকটাই ক্ষতি হবে। সরকার যদি দ্রুত এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নেয় তাহলে আগের মতো স্কুল চালানো সম্ভব হবে। আর তা না হলে স্কুলের পড়াশোনা একেবারেই ভেঙে পড়বে। পাশাপাশি তমলুক রাজকুমারী সান্ত্বনাময়ী বালিকা বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষিকা সুপ্রিম কোর্টের রায় শুনে অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরিবারের সদস্যরা এসে সেই শিক্ষিকাকে বাড়ি নিয়ে যায়।