একই মঞ্চে স্বয়ং বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সমরেশ দাস।
বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সাথে পূর্ব মেদিনীপুর এগরা মেলায় দেখা গেল দুই পক্ষকে একই মঞ্চে পাশাপাশি। রাজনীতিতে শত্রু হয় না,সেটা যদি আবার মেলার ক্ষে…
একই মঞ্চে স্বয়ং বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সমরেশ দাস।
বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সাথে পূর্ব মেদিনীপুর এগরা মেলায় দেখা গেল দুই পক্ষকে একই মঞ্চে পাশাপাশি। রাজনীতিতে শত্রু হয় না,সেটা যদি আবার মেলার ক্ষেত্রে হয়।
রাজ্য রাজনীতিতে কেন্দ্রের কিছু আইন নিয়ে যখন সরগরম, সেখানে একি মঞ্চে দুই যুযুধান পার্টি।
শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা মেলা'র উদ্বোধন করতে এসে সাংসদ দিলীপ ঘোষের বলেন , মেলা হল মহামানবের মিলন ক্ষেত্র। ভারতবর্ষের কুম্ভ মেলা এবং পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গাসাগর মেলায় বহু ভীড় হয়।
এখানে কোন ভেদাভেদ নেই। এগরা মেলা হল ঐতিহ্যবাহী মেলা। এখানে বিভিন্ন দলের সাংসদ, বিধায়ক রয়েছেন।তাই আমার খুবই ভালো লাগছে।এটা ভারতবর্ষের পরম্পরা। তিনি আরও বলেন, "মেলা আমাদের সংস্কৃতিকে মিলিয়ে দিয়েছে।।মেলার প্রতি আমাদের যে টান, তার মধ্যে আমরা একে অপরে মিলিত হয়েছি।আগামীদিনে ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেলার গুরুত্ব বোঝাতে হবে।"
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এগরার বিধায়ক সমরেশ দাস, এগরার পুরপ্রধান শঙ্কর বেরা, কাউন্সিলর নবকুমার ঘোড়াই ও হরিপদ বেরা এবং পুলিন দাস, সমাজসেবী সিদ্ধেশ্বর বেরা, সমবায়ী সুকুমার রায়- সহ বিশিষ্টজনেরা। এগরা মেলা কমিটির সম্পাদক মৃন্ময় মিশ্র বলেন, " ৩৪ বছরে পদার্পণ করল এগরা মেলা।দশ দিন ধরে চলবে এই মেলা।রয়েছে কয়েকশো স্টল।মেলা উপলক্ষে রয়েছে নানা সামাজিক অনুষ্ঠান।তবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই উদ্যোগে গ্রহণ করা হয়েছে।" মেলাকে ঘিরে বহু মানুষের সমাগম। রাজনীতির উর্ধে মেলা। সাধারণ মানুষ। রাজনীতি ইস্যু নিয়ে যতই বাকবিতন্ডা থাক না কেন মেলা হল সব জাতি,সব মানুষের মিলন ক্ষেত্র। মেলা হল রাজনীতির ঊর্ধ্বে।
বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সাথে পূর্ব মেদিনীপুর এগরা মেলায় দেখা গেল দুই পক্ষকে একই মঞ্চে পাশাপাশি। রাজনীতিতে শত্রু হয় না,সেটা যদি আবার মেলার ক্ষেত্রে হয়।
রাজ্য রাজনীতিতে কেন্দ্রের কিছু আইন নিয়ে যখন সরগরম, সেখানে একি মঞ্চে দুই যুযুধান পার্টি।
শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা মেলা'র উদ্বোধন করতে এসে সাংসদ দিলীপ ঘোষের বলেন , মেলা হল মহামানবের মিলন ক্ষেত্র। ভারতবর্ষের কুম্ভ মেলা এবং পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গাসাগর মেলায় বহু ভীড় হয়।
এখানে কোন ভেদাভেদ নেই। এগরা মেলা হল ঐতিহ্যবাহী মেলা। এখানে বিভিন্ন দলের সাংসদ, বিধায়ক রয়েছেন।তাই আমার খুবই ভালো লাগছে।এটা ভারতবর্ষের পরম্পরা। তিনি আরও বলেন, "মেলা আমাদের সংস্কৃতিকে মিলিয়ে দিয়েছে।।মেলার প্রতি আমাদের যে টান, তার মধ্যে আমরা একে অপরে মিলিত হয়েছি।আগামীদিনে ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেলার গুরুত্ব বোঝাতে হবে।"
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এগরার বিধায়ক সমরেশ দাস, এগরার পুরপ্রধান শঙ্কর বেরা, কাউন্সিলর নবকুমার ঘোড়াই ও হরিপদ বেরা এবং পুলিন দাস, সমাজসেবী সিদ্ধেশ্বর বেরা, সমবায়ী সুকুমার রায়- সহ বিশিষ্টজনেরা। এগরা মেলা কমিটির সম্পাদক মৃন্ময় মিশ্র বলেন, " ৩৪ বছরে পদার্পণ করল এগরা মেলা।দশ দিন ধরে চলবে এই মেলা।রয়েছে কয়েকশো স্টল।মেলা উপলক্ষে রয়েছে নানা সামাজিক অনুষ্ঠান।তবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই উদ্যোগে গ্রহণ করা হয়েছে।" মেলাকে ঘিরে বহু মানুষের সমাগম। রাজনীতির উর্ধে মেলা। সাধারণ মানুষ। রাজনীতি ইস্যু নিয়ে যতই বাকবিতন্ডা থাক না কেন মেলা হল সব জাতি,সব মানুষের মিলন ক্ষেত্র। মেলা হল রাজনীতির ঊর্ধ্বে।