শাস্ত্রীয় নৃত্য আজও প্রয়োজন রয়েছে মানুষের কাছে। এমনই এক শাস্ত্রীয় নৃত্যের কর্মশালা হয়ে গেল তমলুক শহরে।।
ধ্রুপদাঙ্গন আয়োজিত চারদিনের ভরতনাট্যম নৃত্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় তমলুক শহরের মহাপ্রভু মন্দিরে। গত 27 শে ডিসেম্বর থেকে…
শাস্ত্রীয় নৃত্য আজও প্রয়োজন রয়েছে মানুষের কাছে। এমনই এক শাস্ত্রীয় নৃত্যের কর্মশালা হয়ে গেল তমলুক শহরে।।
ধ্রুপদাঙ্গন আয়োজিত চারদিনের ভরতনাট্যম নৃত্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় তমলুক শহরের মহাপ্রভু মন্দিরে। গত 27 শে ডিসেম্বর থেকে 30 শে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। শাস্ত্রীয় নৃত্য কর্মশালা অংশ নেয় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন জায়গার ছেলেমেয়েরা। ভরতনাট্যম নৃত্য কর্মশালা প্রশিক্ষক হিসেবে এসেছিলেন বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী প্রীতা ভেঙ্কিট। চার দিনের কর্মশালা শেষে গত 31 ডিসেম্বর সন্ধ্যায় তমলুকের সুবর্ণজয়ন্তী ভবনে এক বিশেষ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। যেসব ছেলে মেয়েরা এই চার দিনের নৃত্য কর্মশালায় যোগদান করে যে নিত্য শিখেছেন, সেই নৃত্যই পরিবেশন করে। পাশাপাশি শাস্ত্রীয় নৃত্যের বিশিষ্ট শিল্পীরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বিশিষ্ট কত্থক নৃত্য শিল্পী অসীম ভট্টাচার্য তার নিত্য পরিবেশন করেন। বিশিষ্ট ভরতনাট্যম নৃত্য শিল্পী অর্ক ভট্টাচার্য্য এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় তার নৃত্য পরিবেশন করেন।প্রত্যেক বছরের মতো এ বছরও ধ্রুপদাঙ্গন 31 ডিসেম্বরে যে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা আয়োজন করে তাতে সাধারণ মানুষ ভিড় জমায় নৃত্যপরিবেশন দেখতে।