ভাই দিদিকে ডাকেনি আমার কিছু করার নেই। যার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এত উপবাস করলেন, কালীঘাটে পুজো দিলেন যাতে আপ জিতে যায়। জিতল কিন্তু সেই ভাই কিনা দিদিকে ভুলে গেল। এটাই হলো রাজনীতি। যাদের নিয়ে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে মমতা বন্দ্…
ভাই দিদিকে ডাকেনি আমার কিছু করার নেই। যার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এত উপবাস করলেন, কালীঘাটে পুজো দিলেন যাতে আপ জিতে যায়। জিতল কিন্তু সেই ভাই কিনা দিদিকে ভুলে গেল। এটাই হলো রাজনীতি। যাদের নিয়ে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্ব হয়ে উঠবেন ভেবেছিলেন তারাই কিনা এখন তাকে পাত্তা দিলো না। আমার মনে হচ্ছে এখন মেট্রো রেলে ডাকনা পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী যে কষ্ট পেয়েছিলেন দিল্লিতে ডাক না পেয়ে তার চেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছেন।
কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডাকলো না কেন? রেলের উদ্বোধন এর ডাক পাননি বলে চোখের জল ফেলেছিলেন এবার কি করবে ? এ ধরনের নাটক বাজি গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল। এই রাজনীতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিন্তা ভাবনা করে প্রশাসনের দিকে নজর দেওয়া উচিত।
রাজ্যপালের সাথে মন্ত্রীদের ভালো সম্পর্ক হোক তাতে রাজ্যের উন্নতি হবে। রাজ্যের সংবিধানিক প্রধানকে অপমান করে এখানে ভালো শাসন হবে ভালো হবে তা কখনো সম্ভব নয়। নিজেরা অসৌজন্যে রাজনীতি করে তারা অন্যের কাছ থেকে সম্মান চাইছেন এটাও ঠিক না।
তমলুক এ বিজেপির দলিয় বৈঠক করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও বিজেপি রাজ্য সম্পাদক সায়ন্তন বসু। মূলত পৌরসভার আগে দলিয় কর্মিদের মনোবল চাঙ্গা করতে ও পৌরসভা ভোটে রণনীতি কি হবে সেই নিয়ে তমলুক সাংগঠনিক জেলার পদাধিকারীদের নিয়ে বৈঠক করেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি মনোনয়ন জমা দিতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এবারে পৌর নির্বাচনে আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া হবে। এমনটাই জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।