কয়েক ঘণ্টার জন্য ছাড়। তাই ভাড়া কয়েকগুণ বেশি। থার্মাল স্ক্রিনিং ছাড়াই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে কর্মীরা।
করোনা আতঙ্কে সরকারি ভাবে ভিড় জমানো নিষিদ্ধ থাকলেও, সরকারি নিয়ম কে পরোয়া না করেই একসাথে অনেক মানুষেকে নিয়ে যা…
কয়েক ঘণ্টার জন্য ছাড়। তাই ভাড়া কয়েকগুণ বেশি। থার্মাল স্ক্রিনিং ছাড়াই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে কর্মীরা।
করোনা আতঙ্কে সরকারি ভাবে ভিড় জমানো নিষিদ্ধ থাকলেও, সরকারি নিয়ম কে পরোয়া না করেই একসাথে অনেক মানুষেকে নিয়ে যাতায়াত বেসরকারি বাস গুলির ।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার ঘোষণা করেছে লকডাউন। গতকাল ছিল কার্ফু। কয়েক ঘন্টা ছাড়। আজ বিকেলের পাঁচটা থেকে ২৭ শে মার্চ পর্যন্ত পৌরশহরকে কার্ফু ঘোষণা সরকারের। কেন্দ্র সরকার ঘোষণা করে দিয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন সম্পূর্ণভাবে বন্ধ। তাই সাধারণ মানুষের ভরসা সড়ক পথ। এই সুযোগেই বেসরকারি বাসে চলছে কালোবাজারি। যাত্রীদের অভিযোগ যে হাওড়া থেকে কাঁথি পর্যন্ত ভাড়া প্রায় ৪০০ টাকা। আবার আলমপুর থেকে মেচেদা পর্যন্ত ভাড়া ২০০ টাকা। বাগনান থেকে একশ ১০০ টাকা। তাও আবার বেআইনিভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গোটা বাস ও বাসের ছাদ যাত্রী বোঝাই করে চলছে গন্তব্যস্থল। যাত্রীদের অভিযোগ যে কোন যাত্রী যদি পয়সা দিতে কম করে তাকে মাঝ রাস্তায় নামিয়ে দিচ্ছে কন্টাকটার। কিন্তু কোন উপায় নাই। যে কোন প্রকারে আজ বিকেল পাঁচটার মধ্যে বাড়ি পৌঁছতে হবে। কিন্তু এতো যাত্রী এক বাসে থাকলে করণা সংক্রমণ পাঠাবে না তো প্রশ্ন যাত্রীদের একাংশ। বাসে ওঠার সময় কোন থার্মাল স্কিনিং হচ্ছে না বলে জানাই যাত্রীরা।