অক্ষয় তৃতীয়ার পূর্ণ তিথিতে বর্গভীমা মন্দির বন্ধ রয়েছে। এবারেও হলো না ব্যবসায়ীদের হালখাতা পুজো।।
তমলুক শহরে বর্গভীমা মন্দিরে গত 23 শে মার্চ থেকেই সাধারণ ভক্তদের জন্য পুজো দেওয়া এবং ভোগ বিতরণ বন্ধ শুধুমাত্র মায়ের নিত্য পূজা …
তমলুক শহরে বর্গভীমা মন্দিরে গত 23 শে মার্চ থেকেই সাধারণ ভক্তদের জন্য পুজো দেওয়া এবং ভোগ বিতরণ বন্ধ শুধুমাত্র মায়ের নিত্য পূজা হয়। অন্যান্য বছর পহলা বৈশাখ হালখাতা পুজোর জন্য মাঝরাত থেকে মন্দিরের সামনে মানুষের লাইন পড়তো, এবছর অত্যন্ত সাদামাটাভাবেই কেটেছে পহলা বৈশাখ। প্রচুর ভক্ত বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিনে মায়ের মন্দিরের সামনে এলে ও পূজো দেওয়ার সুযোগ পায়নি কারণ প্রশাসনের নির্দেশে সফল করার লক্ষ্যেই সর্বসাধারণের জন্য মন্দিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। অক্ষয় তৃতীয়ার পূর্ণ তিথিতে ছবিটা একই রকম। সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকার কারণে কোন মানুষই বাইরে বেরোচ্ছে না। ফলে অক্ষয় তৃতীয়ার পূর্ণ তিথিতে তমলুক বর্গভীমা মন্দির সহ বিভিন্ন মন্দিরে মূল ফটক বন্ধ রয়েছে।
এমনিতেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন প্রান্তে করোনা থাবা বসিয়েছে। এখনো পর্যন্ত জেলায় 22 জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। সিংহভাগ আক্রান্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে ও সতর্ক রয়েছে প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দপ্তর।
অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য তিথিতে মন্দিরে গিয়ে পুজো দিতে না পারলেও অর্থনীতির মন্দা যাতে দ্রুত কেটে যায় ঘরে বসেই প্রার্থনা করলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলাবাসী।