তরুন চট্টোপাধ্যায় , কলকাতাএলেন দেখলেন জয় করলেন।কথাটি প্রযোজ্য পূর্ব মেদিনীপুরের অধিকারী গড়ের শুভেন্দু অধিকারীর পক্ষেই।আজ তিনি লাল গড়ের নেতাই যান।আর এই নেতাই পশ্চিম মেদিনীপুরে ।শহীদ স্মৃতি কমিটি আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শুভেন্দু অধিকা…
তরুন চট্টোপাধ্যায় , কলকাতা
এলেন দেখলেন জয় করলেন।কথাটি প্রযোজ্য পূর্ব মেদিনীপুরের অধিকারী গড়ের শুভেন্দু অধিকারীর পক্ষেই।আজ তিনি লাল গড়ের নেতাই যান।আর এই নেতাই পশ্চিম মেদিনীপুরে ।শহীদ স্মৃতি কমিটি আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শুভেন্দু অধিকারীর আশা নিয়ে সকাল থেকেই মানুষের ঢল নামে।আরও একবার প্রমাণিত হলো তিনি জনগনের নেতা ।নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মুক্তি সূর্য ।তিনি আসছেন।মানুষ তো থাকবেই।
আজ শুভেন্দুর যাত্রাপথ ঘিরে ছিল তার ছবি, ব্যানার হোর্ডিং এ ছয়লাপ ।আর সেই সব ছবির নিচে লেখা নন্দীগ্রামের মুক্তি সূর্য, বাংলার হৃদস্পন্দন সহ জন সেবকের নামে নানা বিশ্লেষন।মন্ত্রী পরিচয়ের বাইরে আজ সেবকের পরিচয় বড় হয়ে ওঠে।
সদ্য করোনা মুক্ত শুভেন্দু অধিকারী এদিন শহীদ মঞ্চে পৌছানো পর সামাজিক কাজে যোগদান করেন।সাহায্য তুলে দেন শহীদ পরিবারের হাতে।2012 সাল থেকে তিনি প্রতি বছর ই নেতাই যান।
নেতাই এ শহীদ দের স্মরনে এই অনুষ্ঠান একেবারে অরাজনৈতিক ।শালবনী চন্দ্র কোনা ধরমা কেরানীচটি সহ নানা জায়গায় ভিড় করেন শুভেন্দু অনুগামীরা।
সেবক শুভেন্দু অধিকারী ক্রমশই বাংলা জুড়ে নিজের সুখ্যাতি কুড়িয়ে নিচ্ছেন।আর তার নামে রাজ্য জুড়েই চলছে জয়ধ্বনি ।
তৃনমূলের পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি কে এই অরাজনৈতিক অনুষ্ঠান ও শুভেন্দুর জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এই অনুষ্ঠানের কথা জানা নেই।আর কারা শহর জুড়ে এই ব্যানার ছবি টাঙিয়ে ছেন তাও তিনি জানেন না।
শুভেন্দুর জনপ্রিয়তা যে দিন দিন বাড়ছে তা স্বীকার করেছেন শুভেন্দুর অনুগামীরাই।
নেতাই এর শহীদ মঞ্চে পরিবহন মন্ত্রী হিসেবে তিনি যান নি।গেছেন সেবক হিসেবে ।
আজ অনুষ্ঠানে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, " আপনাদের আমি আকাশের চাঁদ ধরে দিতে পারবনা,ঘরে ঘরে চাকরি,লক্ষ লক্ষ টাকা,বড় লোক করে দিতে পারব না। কিন্তু নুন্যতম সহযোগিতা আমি করব। চন্দ্র, সূর্য ততদিন থাকবে, শুভেন্দু ততদিন হাঁটতে চলতে পারবে, আমাদের আছে , থাকবে।
রবীন্দ্রনাথের কবিতা দিয়ে তিনি বলেন, "আমরা চলি সম্মুখ পানে,কে আমাদের বাঁধবে।রহিবে তারা পিছুর টানে কাঁদবে তারা কাঁদবে।"
<
div dir="auto">