। তরুন চট্টোপাধ্যায় ।কলকাতা ।পশ্চিমবঙ্গের সৈকত শহর দিঘা লকডাউনের শুরু থেকে বন্ধ থাকলেও জুলাই মাস থেকে এই সৈকত শহর কে খুলে দেওয়া হয়।সমস্ত স্বাস্থ্য বিধি মেনেই এখানে হোটেল গুলিও খুলে যায় ।পর্যটক দের ঢল না নামলেও প্রতিদিন ই কিছু কিছ…
। তরুন চট্টোপাধ্যায় ।কলকাতা ।
পশ্চিমবঙ্গের সৈকত শহর দিঘা লকডাউনের শুরু থেকে বন্ধ থাকলেও জুলাই মাস থেকে এই সৈকত শহর কে খুলে দেওয়া হয়।সমস্ত স্বাস্থ্য বিধি মেনেই এখানে হোটেল গুলিও খুলে যায় ।পর্যটক দের ঢল না নামলেও প্রতিদিন ই কিছু কিছু পর্যটক আসছেন সৈকত শহরে।আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে থাকা দিঘা আবারও চোখ মেলছে।
সৈকত শহরে আসা পর্যটক দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল এমন পরিচ্ছন্ন ও কোলাহল বিহীন দিঘা তাঁরা আগে দেখেন নি।এখন সমুদ্র সৈকত ধরে হাঁটতে হাঁটতে পুরানো সেই সব স্মৃতি রোমন্থন ।
দিঘা আসার জন্য বাস গুলিও আগের থেকে অনেক ফাঁকা ।তাই সোসাল ডিসটেন্ট মানতে কোন অসুবিধা হচ্ছে না।অবশ্য বহূ পর্যটক আসছেন নিজের কিংবা ভাড়া করা গাড়িতেই।
লকডাউন থেকেই দিঘা স্টেশনে ট্রেন আসছে না।হোটেল মালিকদের অনুমান ট্রেন চালু হলে এখানে পর্যটক আরো বেশি আসবেন।ইতিমধ্যেই হোটেল মালিকেরা স্টেশন মাস্টারের কাছে ট্রেনের দাবিতে ডেপুটেশন দিয়েছেন।
শঙ্কর পুর তাজপুরেও সেই এক ছবি।অধিকাংশ মানুষই আসছেন গাড়িতে।
দিঘা সহ বিভিন্ন স্পটে ইতিমধ্যেই দোকান বাজার খুলতে শুরু করেছে।
হোটেল মালিকেরা জানান দুর্গা পূজা ও উৎসবের মরশুমে এখানে ভিড় হবে।ইতিমধ্যেই অগ্রিম বুকিং শুরু হয়ে গেছে।তবে ট্রেন চললে তা আরো বাড়বে । করোনা কালে গৃহবন্দি মানুষ এখন অনেকেই দিঘা ঘুরতে যেতে আগ্রহী ।পর্যটকেরা চাইছেন দিঘার সৌন্দর্য নতূন করে পেতে।বুক ভরে নিতে চাইছেন অক্সিজেন ।
সমুদ্রের সফেদ সাদা ঢেউ ,নীল আকাশ আর রঙবেরঙের নানা পাখি এখন দিঘা ভ্রমনের বাড়তি পাওনা।
