আগামী বুধবার থেকে চালু হতে চলেছে লোকাল ট্রেন।তবে সেই ট্রেন তো আগের সময় সারনী ধরে চলবে না।কারন প্রথম দিকে ট্রেনের সংখ্যা ও থাকবে কম।তবুও মন্দের ভালো যাত্রীরা ইচ্ছে করলে লোকালে নিয়ম মেনে উঠবেন।কিন্তু সব থেকে বেশি চিন্তিত এখন রেলের …
আগামী বুধবার থেকে চালু হতে চলেছে লোকাল ট্রেন।তবে সেই ট্রেন তো আগের সময় সারনী ধরে চলবে না।কারন প্রথম দিকে ট্রেনের সংখ্যা ও থাকবে কম।তবুও মন্দের ভালো যাত্রীরা ইচ্ছে করলে লোকালে নিয়ম মেনে উঠবেন।
কিন্তু সব থেকে বেশি চিন্তিত এখন রেলের হকারেরা।বৃহৎ সংখ্যার একদল মানুষের রুজিরোজগার ছিল এই লোকাল ট্রেন।এর ওপরেই ছিল তাদের সংসারের ভরণপোষণ ।দীর্ঘ সাত মাস লোকাল বন্ধ থাকাতে এদের রুজিরোজগার বন্ধ ছিল।অনেকেই ফিরে গেছেন অন্য পেশাতে।কয়েকজন তো আত্ম হত্যা করেছেন বলেও খবর।
আজ দক্ষিণ পূর্ব রেলের হকারেরা একটি সভাও করেন।জানতে চান এই সব ট্রেনে তারা পুরানো পেশার কাজ করতে পারবেন কিনা।আর পি এফ তাঁদের গাড়ি তে উঠতে দেবে কিনা।
এছাড়া করোনা আবহে যাত্রী রা তাদের কাছ থেকে খাবার কিনবেন কিনা।নানা প্রশ্ন এখন ঘুরছে এদের মাথায় ।আবার খাবার ছাড়া ও অনেকে অন্য জিনিস ও হকারি করেন।যদিও সকলেই বলছেন তাঁরা বিধি মেনেই কাজ করবেন।সোসাল ডিসটেন্ট ও মেনে চলবেন।তবুও সন্দেহ একটা থেকেই যাচ্ছে ।
হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশন থেকে যে সব ট্রেন ছাড়বে সেখানে যাত্রী রা কি ভাবে উঠবেন, কতজন উঠবেন সে রুপরেখা আজও যাত্রীরা জানেন না।
লোকালে ভিড় থাকবে।কারন ইতিমধ্যেই বাস ভাড়া বেশি লাগছে যাত্তীদের।তাই অনেকেই চাইবেন ট্রেনে উঠতে।
এর মাঝে হকারেরা ধন্দে।লোকালে ওঠার অনুমতি তাঁরা পাবেন কিনা।
তরুন চট্টোপাধ্যায় ।