সমাজ সংস্কারক বাংলা সাহিত্যের বিকাশ ও বিদ্যাসাগর নন তিনি দয়ার ও সাগর। এক অনাড়ম্বর শৃঙ্খলা পূর্ণ, ভাবগম্ভীর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মেছেদা বাস স্ট্যান্ডের অনতিদূরে বিদ্যাসাগর পল্লী আবাসিক সমিতির উদ্যোগে দ্বি…
সমাজ সংস্কারক বাংলা সাহিত্যের বিকাশ ও বিদ্যাসাগর নন তিনি দয়ার ও সাগর। এক অনাড়ম্বর শৃঙ্খলা পূর্ণ, ভাবগম্ভীর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মেছেদা বাস স্ট্যান্ডের অনতিদূরে বিদ্যাসাগর পল্লী আবাসিক সমিতির উদ্যোগে দ্বিশতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির উদ্বোধন করলেন বঙ্গবিভূষণ প্রাপ্ত পুরস্কারপ্রাপ্ত অধ্যাপক সুহৃদ কুমার ভৌমিক।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাব্রতী সুকুমার মাইতি, প্রধান শেখ সেলিম আলী জেলা পরিষদের কর্মাদক্ষ সিরাজ খান,সম্পাদক চন্দন সাহু,শান্তনু খাটুযা, বিশ্বনাথ পড়িয়া,গনেন রায় অসিত সাই প্রমূখ।
উপস্থিত বক্তারা বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন , বিদ্যাসাগরের চারিত্রিক ও ব্যক্তিত্ব সাহিত্যে তার অবদান, স্ত্রী শিক্ষার প্রসারে, উপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে তার ভূমিকা, বিধবা বিবাহের প্রবর্তনায় কেবলমাত্র শাস্ত্র বিচার করে নয়, পিছনে ছিল করুনার মমতার ফল্গু ধারা। বিদ্যাসাগর হিসাবে আজও সবার কাছে সমান ভাবে গৌরব উজ্জ্বল। আজও বর্ণপরিচয়,কথামালা, বোধোদয়, শকুন্তলা বই মানুষের কাছে প্রাসঙ্গিক।
প্রয়াত মৃগাঙ্কশেখর খাটুয়ার স্মৃতিতে বিদ্যাসাগরের মূর্তি বসান তার পরিবারের সদস্যগন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন স্বাতী ভৌমিক।
বাবলু বন্দ্যোপাধ্যায় কোলাঘাট