দমকলের দুটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায় দুটি দোকান। একটি চায়ের দোকান অপরটি কম্বলের দোকান। কম্বলের দোকানটির প্রায় তিন লক্ষ টাকার সামগ্রিক পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে চায়ের দো…
দমকলের দুটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায় দুটি দোকান। একটি চায়ের দোকান অপরটি কম্বলের দোকান। কম্বলের দোকানটির প্রায় তিন লক্ষ টাকার সামগ্রিক পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে চায়ের দোকানের একটি গ্যাস সিলিন্ডার বাস্ট হয়ে আগুন ধরে যায়। পাশে থাকা কম্বলের স্টলটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। তমলুকের দমকল দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। দীর্ঘক্ষন চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে দুটি দোকান প্রায় ভষ্মিভূত হয়ে যায়।
কম্বলের দোকানের মালিকের দাবি প্রায় 3 লক্ষ টাকার সামগ্রী ছিল ওই দোকানে।কিভাবে এই আগুন ছড়ালো সেটি নিয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছে এলাকাবাসী।আগুন দেখতে পেয়ে স্থানীয় অ্যাম্বুলেন্স চালক খবর দেয় দমকল বাহিনীকে।