স্থায়ী কর্মী না থাকায় সমবায় সমিতিতে সরকারিভাবে ধান কেনা বন্ধ। সমস্যায় পড়েছেন প্রায় চারশো চাষিরা।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ব্লকের মির্জাপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিঃ অস্থায়ী কর্মী নিয়ে সরকারি নিয়মে ধান কিনে আসছিল গ…
স্থায়ী কর্মী না থাকায় সমবায় সমিতিতে সরকারিভাবে ধান কেনা বন্ধ। সমস্যায় পড়েছেন প্রায় চারশো চাষিরা।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ব্লকের মির্জাপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিঃ অস্থায়ী কর্মী নিয়ে সরকারি নিয়মে ধান কিনে আসছিল গত তিন বছর ধরে। এবারের সরকারি নির্দেশ অস্থায়ী কর্মী দিয়ে ধান কেনা যাবে না। সেক্ষেত্রে স্থায়ী কর্মী নিয়োগ করতে হবে সমবায় গুলিকে।
কিন্তু গত কয়েক মাস অতিমারি কভীদ-১৯ এর জন্য সমবায় গুলি কর্মী নিয়োগ করতে পারেননি। তমলুক ব্লকে প্রায় 400 চাষী রয়েছেন, যারা সমবায় সমিতির মাধ্যমে সরকারি কেন্দ্রে ধান বিক্রয় করেন। তমলুকের মির্জাপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেডের আওতায় এইসব চাষিরা ধান বিক্রয় করে থাকেন।বিক্রি করতে না পারায় সমস্যায় পড়েছেন চাষিরা।
বেশির ভাগ চাষীদের বাড়িতে ধান জমে রয়েছে। অন্য সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্র প্রায় 15 কিলোমিটার দূরে, ফলে চাষীদের দূরে গিয়ে ধান বিক্রি করা সম্ভব নয়। তাই যত দ্রুত সমবায় সমিতি ধান কেনা শুরু করবে, চাষিরা ততই দ্রুত ধান বিক্রি করতে পারবে সমবায় সমিতি গুলিতে। এ ব্যাপারে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আধিকারিকরা কোন কথা বলতে চাননি।