স্বাস্থ্য সাথীর কার্ড থাকা সত্ত্বেও রোগীর মৃত্যুর পর মৃতদেহ আটকে রাখলো নার্সিংহোম। সংবাদমাধ্যম ঘটনাস্থলে আসায় মৃতদেহ ছেড়ে দিলো নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ।
হলদিয়া পৌরসভার দুর্গাচক থানার দুর্গাচক কলোনির বাসিন্দা খোকন মান্না (৫২) গত কয…
স্বাস্থ্য সাথীর কার্ড থাকা সত্ত্বেও রোগীর মৃত্যুর পর মৃতদেহ আটকে রাখলো নার্সিংহোম। সংবাদমাধ্যম ঘটনাস্থলে আসায় মৃতদেহ ছেড়ে দিলো নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ।
হলদিয়া পৌরসভার দুর্গাচক থানার দুর্গাচক কলোনির বাসিন্দা খোকন মান্না (৫২) গত কয়েকদিন আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানান্তরিত করা হয় তমলুকের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে। কয়েকদিন ধরে চিকিৎসার পরে শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ মৃত্যু হয় খোকন মান্নার। মৃত্যুর পরে খোকন মান্নার পরিবারকে জানানো হয় স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর ৪২হাজার টাকা দেওয়ার পরেও আরো ৮০ হাজার টাকা দিতে হবে। গরিব পরিবারের হাতে টাকা না থাকায় সংবাদমাধ্যমে শরণাপন্ন হয়। সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের বেসরকারি নার্সিং হোমের মালিক অশ্বিনী কুমার গাঁতাইত জানালেন সরকারিভাবে ৪২ হাজার টাকা পেলেও বাড়তি টাকা সরকারকেই আবেদন করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে মৃতদেহ আটকে রাখার প্রশ্নই থাকে না। মৃতদেহ হাতে পেয়ে খোকন মান্নার পরিবার সহ আত্মীয়-স্বজন অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন।