#কবি তপন কুমার বড়ুয়ার স্মরণে-
#যে প্রদীপ গেল সে জ্বালিয়ে
ডা.শামস রহমান ২৮ চৈত্র'১৪২৭;১১/০৪/২১
মানো আর নাই মানো,সে কথা সবাই জানো রবে কর্ম ধরণীতে বেলাশেষে তার গান গেয়েছে যত,আজ চলে গেল অচেনা পথে। সেদিনের কথা বলা যতটুকু পথচলা,একদিন…
#কবি তপন কুমার বড়ুয়ার স্মরণে-
#যে প্রদীপ গেল সে জ্বালিয়ে
ডা.শামস রহমান
২৮ চৈত্র'১৪২৭;১১/০৪/২১
মানো আর নাই মানো,সে কথা সবাই জানো রবে কর্ম ধরণীতে
বেলাশেষে তার গান গেয়েছে যত,আজ চলে গেল অচেনা পথে।
সেদিনের কথা বলা যতটুকু পথচলা,একদিন হয়ে গেল স্তব্ধ।
নির্ঝর বয়ে যায় ঝরঝর সারাক্ষণ,সে কবিতা পড়বে নিঃশব্দে !
দিনশেষে রজনী কত আশা নিয়ে সজনী,প্রদীপ গেল সে জ্বালিয়ে
নিভু নিভু দীপশিখা নিশিভোরে অন্বেষা,তারে মিছে কেন খোঁজো হারিয়ে!
কোন এক সকালে ফুল ফুটেছিল যত,আজ তা সৌরভে ভরপুর
মা বলেছিল এসো তার কোলে,আদর সোহাগে হলো বড়।
ফোটালো কাননে কত ফুল যতনে শত কবিতা কথা বলে
ছন্দে আনন্দে মন ভরেছ নিশ্চিন্তে,কি নিবিড় ভালোবেসে ছায়াতলে।
তোমার সে ভুবনে ফুটেছিল দিনেরাতে,মায়ের ভাষায় লিখে গেলে
বলেছিলে কতদিন কাব্য আরাধ্য,আজ পরায় কে কণ্ঠহার গলে?
পুষ্পের পরাগায়ণ ভ্রমর কিঞ্জলে,কবি লেখনীতে দিয়েছিল প্রাণ!
যত কথা মনে ছিল একে একে বেঁধে দিলো,ভরে গেল সবারই মন!
জগতটাকে দেখি যত মাথা শ্রদ্ধায় অবনত পড়ে থাকে কাগজের টুকরো!
কবি মেলায় খুঁজবে পাবে হাতে গোনা ধূপধুনো কেউ নতুনকে ছোঁয় না হাতড়ে।
কি কথা বলি তোমায় দাদা প্রণাম নমস্কার,আজ আমি দিকভ্রান্ত
রেখে যাওয়া সে ঋণ,কোনদিন শুধতে পারবে না তোমার অনুরাগী ভক্ত!
#কবিস্বত্ব_সংরক্ষিত।