Page Nav

HIDE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ইলেকট্রনিক চুল্লি খারাপ, মৃতদেহ সৎকারে সমস্যা

ইলেকট্রিক চুল্লি খারাপ থাকায় করোনায় মৃত্যু শব দাহ করতে সমস্যায় পড়ছে মৃতের পরিবার।
বছর খানেক আগে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয় করে ইলেকট্রিক চুল্লি তৈরি করা হয়েছিল তাম্রলিপ্ত পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ড তমলুকের মহাশ্মশানে। গতবছর করো…

 


ইলেকট্রিক চুল্লি খারাপ থাকায় করোনায় মৃত্যু শব দাহ করতে সমস্যায় পড়ছে মৃতের পরিবার।


বছর খানেক আগে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয় করে ইলেকট্রিক চুল্লি তৈরি করা হয়েছিল তাম্রলিপ্ত পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ড তমলুকের মহাশ্মশানে। গতবছর করোনায় মৃত্যু সব মৃতদেহ এই মহাশ্মশানে পোড়ানো হয়েছিল ইলেকট্রিক চুল্লিতে। গতবছর একবার খারাপ হয়েছিল ইলেকট্রিক চুল্লি। পরে সারানো হয় ইলেকট্রিক চুল্লিটি। কয়েকদিন আগে কলকাতা কর্পোরেশন থেকে ইঞ্জিনিয়াররা এসেছিল তমলুক মহাশ্মশানে দ্বিতীয় ইউনিট চালু করার জন্য। তারই মধ্যে আবার বিপত্তি। গত পাঁচ দিন ধরে তমলুকের মহাশ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লি খারাপ থাকায় করোনায় মৃত্যু হওয়া মৃতদেহগুলি কাঠ দিয়ে পোড়াতে হচ্ছে। ফলে সময় যাচ্ছে অনেক বেশি। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দুটি শ্মশান তৈরি করা হয়েছে যেগুলিতে করোনায় মৃত্যু হওয়া মৃতদেহগুলি পড়ানো হয়। একটি হল কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের দিঘাতে। অন্যটি হলো তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের তমলুক শহরের 12 নম্বর ওয়ার্ডে। দিন দিন যেভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হচ্ছে, সেখানে শ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লি না থাকায় কাঠ দিয়ে পোড়াতে দীর্ঘ সময় লাগছে, তার ওপর কাঠ দিয়ে পড়াতে বেশি টাকা খরচা হচ্ছে। ফলের সবদিক দিয়ে মানুষ এখন দিশেহারা। তাম্রলিপ্ত পৌরসভার প্রশাসক দীপেন্দ্র নারায়ন রায় বলেন খুব শীঘ্রই ইঞ্জিনিয়াররা দেখতে আসবেন এবং তাড়াতাড়ি ইলেকট্রিক চুল্লি সারিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।