লিখে রেখে যাই
ডা: সত্যব্রত মজুমদারতারিখ :-২৫/০৬/২০২১
এইবার করো মাথা নত, তলদেশে চলে মানুষজন, কেউ ভাবে, কেউ ভাবেনা, এই ভাবেই বয়ে যায় সময়, রহস্য কিনারা হবে তো অভয়? ওই- ওই দেখো প্রতিক্ষণে, মনোবীক্ষণে, মহাকাশে রয়েছে কত কোটি জ্যোতি?…
লিখে রেখে যাই
ডা: সত্যব্রত মজুমদার
তারিখ :-২৫/০৬/২০২১
এইবার করো মাথা নত, তলদেশে চলে মানুষজন, কেউ ভাবে, কেউ ভাবেনা, এই ভাবেই বয়ে যায় সময়, রহস্য কিনারা হবে তো অভয়?
ওই- ওই দেখো প্রতিক্ষণে, মনোবীক্ষণে, মহাকাশে রয়েছে কত কোটি জ্যোতি?
কিভাবে ভাবি, স্মরণে ধরেছে যে মরচে, অসহায়, রয়েছে অন্তহীন ভাবনা, তাই শুধু প্রচেষ্টা, এইবার কিছু লিখে রেখে যাই।
যদি ভেবে নিই, সত্যি হবেই সেটি, চোখ তুলে শুধু দেখো চেয়ে অনন্ত দেশের এক অমর সৃষ্টির ছবি।
সেইখানে নেই কোন মৃত্যুর ছায়া, নেই কান্না, এই হাসি, রয় শুধু, শুধু বিস্ময়ভরা জাগতিক এক বাসী, বিস্ময়ের ঘোর কাটে না কখনো, সেইখানে,
কেউ কাউকে করেনা স্পর্শ, ছুঁয়েও দেখেনা। ভালোবাসা জাগে, অপূর্ব সৃষ্টির কাছে তথাপি কাছে ডেকে নেয় না, কখনো বিস্ময়ভরা আঁখি যদি চোখের জলেতে ভাসে, অবিরত, নিশ্চল, শক্ত পাথর মজে, অজানা ঐ দেশের মাঝে।
সেই দেশের শত্রু হয় না তো কেউ, পদানত হতেও শেখেনি কেউ, নতুন সৃষ্টি হয়, ধ্বংস হয়েও যায়, আলোগুলো নেভেনা, অনির্বাণ শিখার মতো অনন্তকাল শুধু জ্বলে যায়,কি বিস্ময়ভরা এই জাগতিক সপ্তলোক।
নদী আছে, আছে সমুদ্র, তরল নয়তো কেউ,
দূরে দূরে কালো ভাসমান পাহাড়, ক্ষতবিক্ষত দেহ খানি, শুধু ডেকে যায় সুদূর থেকে, এখন এসোনা কাছে কেউ, আমার রয়েছে বিস্ময়ভরা সম্পদ, নেই লুণ্ঠিত হওয়ার জ্বালা, হিসেব নিকেশের কষাঘাত, আত্মমগ্ন থেকে করি আত্মসমীক্ষা, কোটি কোটি বিন্দুতে থেকে, নির্বাকে নিশ্চুপে।
জানতে চেওনাতো কেউ, কেন এই লেখা, অবাক হয়ে শুধু ভেবে নেওয়া যে লেখার কখনোই হবে না তো শেষ কভু।