Page Nav

HIDE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

লেখিকা পিউ হালদারের কবিতা সম্ভার

কবিতায় পিউ#শিরোনাম_এগারোটা_চল্লিশের_লাস্ট_লোকাল#পিউ_হালদার_‌আশ১২.০৭.২০২১ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা হয়েছিল সেই দিনটা, অফিস থেকে বেরোতে বেশ রাত হয়েছিল। সন্ধ্যে থেকে অঝোর ধারায় বৃষ্টি হয়ে গেছে,এমনিতেই শীতকালের বৃষ্টি, লোকজন একদম ই কম,তার‌ওপর …

 


কবিতায় পিউ

#শিরোনাম_এগারোটা_চল্লিশের_লাস্ট_লোকাল

#পিউ_হালদার_‌আশ

১২.০৭.২০২১

ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা হয়েছিল সেই দিনটা, অফিস থেকে বেরোতে বেশ রাত হয়েছিল। 

সন্ধ্যে থেকে অঝোর ধারায় বৃষ্টি হয়ে গেছে,এমনিতেই শীতকালের বৃষ্টি, লোকজন একদম ই কম,তার‌ওপর রাত এগারোটা বেজে গেছে। 

হাওড়া প্লাটফর্মে এসে দেখি হাতে গোণা কয়েকটা মানুষ, আমি একা মহিলা, ভয়ে গা কাঁপছে, দূরে চারটে ছেলে দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে কিসব বলছে আর হাসছে। 

ট্রেন ছাড়ার মুহূর্তেই গিয়ে উঠি জেনারেল কম্পার্টমেন্টে, খুব জোর হলে পাঁচটা কি ছয়টা লোক। উঠলো সেই চারটে ছেলে। 

ভয়ে আতঙ্কে হাত পা সিঁটিয়ে আসছে, একলা আমি মেয়ে কাকে ভরসা করবো? কি বিকট দাঁতগুলো বের করে অট্টহাসি হাসছে আমার দিকে চেয়ে। 

যেনো এক্ষুণি আমার শরীর টা শেষ করে দেবে,, ডিসেম্বরের শীতেও কুলকুল করে ঘামছি,,তুমি ছিলে বসে অন্য দিকের কামরায়, সবটা লক্ষ্য করেছিলে। 

হঠাৎ করেই চোখ পড়লো তোমার দিকে, তাকিয়ে আছো আমার দিকে যেনো বলতে চাইছৈ "ভয় পেয়ো না, আমি তো আছি"।

এগিয়ে এলে ছেলেগুলোর দিকে, তোমার একটা ঘুষিতেই ছেলেগুলো কাৎ,ভরসা পেলাম মনে, কাঁধে রাখলে হাত,, ছেলেগুলো তখন ও কাতরাচ্ছে। 

তখন ও কাঁপছি আমি, হাত দুটো ধরে বললে "ভয় নেই, আমি আছি"রাত তখন বারোটা, লাস্ট লোকালে ধরলাম পরপুরুষের হাত। 

লাস্ট লোকালের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা টা সারাজীবন ভুলতে পারি নি, সেই ভগবান রূপী পরম বন্ধু টি না থাকলে সব শেষ হয়ে যেতো। 

তাই তো আজ ও আমার হাত টা ছেড়ে না দিয়ে শক্ত করে ধরে আছো।

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

 #হঠাৎ_বৃষ্টি

#পিউ_হালদার_‌আশ

০৯..০৭..২০২১

মনে পড়ে সেদিনের কথা,, শ্রাবণ মাসের মেঘলা দিনে,, তোমার সাথে প্রথম দেখা হয়েছিল, 

সেদিন টা ছিলো আমার জীবনের বিভীষিকা ময় দিন,, প্রথম ব্রেক‌আপের পর সজোরে ধাক্কা খেয়ে টলমল পায়ে চলছিলাম রাস্তা দিয়ে। 

খেয়াল‌ই করিনি কখন মাথার ওপর আকাশ টা ঘন কালো মেঘে ছেয়ে গেছে,, দিশাহীন আমি চলেছি একলা পথে, 

হঠাৎ চারিদিক টা একটা আলোর ঝলকানিতে সাদা হয়ে গেলো,,সঙ্গে সঙ্গে আমার বুকটাও অজানা একটা আশঙ্কায় কেঁপে উঠলো। 

শুরু হোলো মুষলধারে বৃষ্টি,, একলা অসহায় আমি প্রকৃতির এই তান্ডবের মাঝে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে কাঁদতে লাগলাম। 

বৃষ্টির জলের সঙ্গে আমার চোখের জলের ধারা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে,, সারা শরীর বৃষ্টির জলে ভিজে একাকার,, রাস্তার মাঝে একলা বসে আমি। 

হঠাৎ কোথা থেকে এলে তুমি দেবদূতের মতো,, ধরলে আমার হাতটা,, অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে র‌‌ইলাম তোমার দিকে,, যেনো কতকালের চেনা,, হাত দুটো যেনো ভরসার হাত। 

ধরে তুলে ধরলে আমার মাথায় তোমার ছাতা,, যত্ন করে চুলগুলো সরিয়ে দিলে চোখের ওপর থেকে,, জড়িয়ে নিলে তোমার বুকের মাঝে। 

জানি না কি জাদু আছে তোমার মধ্যে,, হয়তো ব্রেক‌আপ টা আমার জন্য আশীর্বাদ ই ছিল,, তাই তো পেলাম তোমার মতো পাগল প্রেমিক কে।

মুষলধারে বৃষ্টির মাঝে দাঁড়িয়ে শুরু হোলো আমাদের নতুন জীবন,, তাই তুমি আমার নাম দিলে বৃষ্টি আর আমি তোমার নাম দিলাম মেঘ,,

শুরু হোলো মেঘ বৃষ্টির জীবনের নতুন অধ্যায়।

🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺

 #গদ্যকবিতা 

#পিউ_হালদার_‌আশ 

#আদর্শ_পুরুষ 

১১..০৭.২০২১

যুগ যুগ ধরে পুরুষ তুমি কাঁধে নিয়েছো সংসারের ভার, 

শত দারিদ্রের মাঝেও তোমার মুখের হাসি অবিরল। 

দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা নিয়েও সামলাতে ব্যস্ত পরিবার, 

পিতা মাতা স্ত্রী সন্তান কে দিয়েছো বক্ষে স্থান। 

তাকাও না কখন ও নিজের দিকে, ভাবোনা নিজের কথা, 

ব্যস্ত তুমি সর্বদাই ভাবতে পরিবারের কথা। 

কখন ও স্বামী কখন ও বাবা কখন ও ছেলের দায়িত্বে আসীন, 

কখন ও আবার প্রেমিক হয়ে মিটাও প্রেমিকার মান অভিমান। 

কি ধাতুতে গড়া পুরুষ তোমাদের জীবন??

শত দুঃখেও পড়ো না ভেঙ্গে আগলে রাখার করো পণ। 

পুরুষ তুমি কাঁদতে জানো না,, জানো না লড়াই ছেড়ে বেরিয়ে আসতে, 

মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ব্যস্ত থাকো পরিশ্রম করতে। 

যুগে যুগে তবুও পুরুষ জাতি হয়েছো অবহেলিত, 

শত লাঞ্ছনা গঞ্জনা সহ্য করেও সংসার দায়িত্বে অবিরত।

স্ত্রীর আব্দার আলতা সিঁদুর শাড়ি, সন্তানের আব্দার খেলনা গাড়ি, বাবা মায়ের আব্দার "খোকা আমার ওষুধ টা আনিস ,",,

সারাটা দিন শুধু সংসারের ভার ব‌ইতে ব‌ইতে তুমি বিধ্বস্ত,, পুরুষ তুমি যে কাঁধে তুলে নিয়েছো সংসারের ভার। 

বাইরের কাজের চাপে তুমি হয়ে যাও নাজেহাল,দুটো টাকা বাঁচিয়ে কখন ও পায়ে হেঁটে বাড়ি ফেরো। 

বাইরের কাজ সামলে আবার বিপদে ধরো সংসারের হাল,, গিন্নী অসুস্থ হলে পরে রেঁধে ফেলো ভাত ডাল। 

কৃষ্ণ পুরুষ, নারায়ণ পুরুষ, পুরুষ হোলো মহাদেব,, বিপদের দিনে মাথায় স্থান দেয় মাতা গঙ্গা দেবী কে। 

যুগে যুগে তুমি পুরুষ জাতি ধরে রেখেছো মাথায় ছাতা,, প্রার্থনা করি সুস্থ রাখেন যেনো তোমাদের বিধাতা।

❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

#প্রিয়তম

#পিউ_হালদার_‌আশ

২৮..০৭..২০২০

জীবন সায়াহ্নে যখন একলা আমি এই বিশাল পৃথিবীতে হতাশাগ্রস্থ, নিঃসহায়, 

ঠিক তখন‌ই এলে তুমি আমার প্রিয়তম,, প্রাণের সখা,, জীবনটাকে ভরিয়ে তুললে ভালোবাসার কানায় কানায়। 

কত সহজে আপন করে নিয়ে কাছে টেনে নিলে,, ভালোবেসে বললে "তুমি সুন্দর,, অতি সুন্দর,, না না অতি অতি সুন্দর তুমি প্রিয়তমা"

আমি তো সুন্দর ন‌ই প্রিয়তম,, তবুও তোমার ভালোবাসা ভরা দু নয়নে হয়তো আমি ই সুন্দর,,আমি ই তোমার মোনালিসা,, আবার আমিই তোমার প্রেমিকা। 

আমার চরম দুঃখের মুহুর্তে যখন এসে ভরসার হাতটা ধরেছো সখা ছেড়ো কখন ও। 

বুকের মাঝে আগলে রেখো এইভাবেই সারাজীবন,, ভাসিয়ে নিয়ে যেও ভালোবাসার জোয়ারে। 

প্রতিটা মুহূর্তে অনুভবে তোমাকে পাশে পাই,, অনুভব করি তোমার ভালোবাসা,, অনুভব করি তোমার উপস্থিতি। 

মনে হয় যেনো চুপটি করে তোমার পাশে বসে জ্যোৎস্নার আলো মেখে প্রেমের খেলায় মত্ত হয়ে উঠি। 

সারাটি জীবন এমনি ভাবেই হাতটি ধরে থেকো প্রিয়তম,, সুখের সাথী,, দুঃখের সাথী,, তোমায় আমি খুব ভালোবাসি প্রিয়তম।

নাই বা হোলো সুখের বাসা,, নাইবা হোলো ঘর বাঁধা,,সুখের পরশ টুকু নিয়ে ও তো কাটিয়ে দিতে পারি একটা ভালোবাসা ভরা গোটা জীবন। 

যেখানে থাকবে না কোনো বাধা থাকবে না কোনো জনমানব,, থাকবো শুধু তুমি আমি আর আমাদের পবিত্র ভালোবাসা।

🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷

 #শিরোনাম_গোধূলি_বেলা

#পিউ_হালদার_‌আশ 

৩০.০৬.২০২১

দিনের শেষে সূর্য অস্তমিত প্রায়

পাখিরা ফিরে যায় তাদের কুলায়

সূর্য ঢলে পড়তে শুরু করে পশ্চিম দিগন্তে, 

গোধূলি বেলায় তুমি আর আমি 

বসে ছিলাম কোনো একদিন 

সমুদ্রের বালুচরে, হাতে হাত রেখে 

,তোমার কাঁধে মাথা রেখে কত গল্প‌ই না করেছি। 

আস্তে আস্তে রক্তিম আভা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে, সমুদ্রের জল অস্তমিত সূর্যের আলোয় নতুন করে ঝলমল করছে। 

প্রকৃতির কি অপূর্ব শোভা মন ভরে উপভোগ করেছিলাম। 

আর ও একটা গোধূলির আলোয় আযরা হেঁটে যাচ্ছিলাম নদীর পাড় ধরে,, ধীরে ধীরে আঁধার নামলো। 

চুপটি করে গিয়ে বসলাম গড়ানটাতে,, শান্ত স্থির নদীর জলে আলো আঁধারির খেলা উপভোগ করলাম দুচোখ ভরে। 

মাঝিরা নৌকার পাল তুলে যাত্রী নিয়ে পাড়ি দিলো তাদের নিজেদের গন্তব্যে

আজ তুমি আছো তোমার ব্যস্ত জীবনে,আমিও ব্যস্ততার মধ্যেই দিন কাটাই। 

সময়ের বড় অভাব,, মাসে একটা দিন ও দেখা করার সময হয় না কারোর‌ই। 

তবুও মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে পুরোনো দিনে ফিরে যেতে,, তোমার হাত ধরে মাইলের পর মাইল হাঁটতে। 

পাশাপাশি বসে এক ঠোঙ্গায় ঝালমুড়ি খেতে,, এক‌ই ভাঁড়ে ঠোঁট ডুবিয়ে চা খেতে। 

দিনের শেষে এই গোধূলি বেলা টা আমার খুব প্রিয় জানোতো?? এখন ও মনে আশা রাখি,, আবার ও দেখা হবে,, গোধূলির আলোর রঙ মেখে আমরা হেঁটে যাবো গন্তব্যহীন পথে।

এটাই তো মনের টান,, এটাই তো ভালোবাসা,, আজীবন তোমার ভালোবাসার রঙ মেখে থাকবো তোমার পাশে তোমার আদুরী হয়ে।

 💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚

#গদ্যকবিতা 

#বেঁচে_থাক_‌ওদের_ভালোবাসা

#পিউ_হালদার_‌আশ

১৪..০৬..২০২১


বেঁচে থাক ওদের ভালোবাসা 

না থাকুক ওদের মাথার ওপর ছাদ

না থাকুক ওদের পরার মতো বস্ত্র 

না থাকুক ওদের সমাজে মান সম্মান 

তবুও ওরা ভালোবাসে একে অপরকে। 

দুবেলা দুমুঠো অন্নের জোগাড়ে চলে যায় যে যার কাজে, 

হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পর দিনশেষে ফিরে আসে ওরা,, 

সারাদিনের ক্লান্তির মাঝে ও মুখে হাসি নিয়ে ফেরে দুজন দুজনের জন্য। 

হয়তো জোটে না বিরিয়ানী,, বার্গার, পিৎজা,

কোনোদিন ও বা পেট ভরে দুবেলা দুমুঠো অন্ন ও জোটে না,, 

তবুও ওদের বেঁচে থাকার রসদ একমাত্র ওদের ভালোবাসা। 

দিনের শেষে যেমন পাখি ফিরে যায় তাদের কূলায়,, ভালোবাসার দিনযাপন করে, 

তেমন‌ই দুটো যুবক যুবতী দিনের শেষে ফিরে ভালোবাসা যাপন করে,,

 এক থালায় ভাত মেখে খায় দুজনে,

হয়তো ভালো করে পেট ও ভরে না, তবুও বেঁচে থাক ওদের ভালোবাসা। 

হয়তো পারে না তারা জন্মদিনে, বিয়ের দিনে ফাইভ স্টার হোটেলে গিয়ে খেতে,, হয়তো পারে না আনতে মনজিনিসের বড় দামী কেক টা। 

একটা সস্তার বাপুজী কেক আর এক থালা পান্তা ভাতেই মেটে ওদের জন্মদিন বিবাহবার্ষিকী। 

নেই ওদের মাঝে কোনো অশান্তি, নেই কোনো ঝগড়া,, মান অভিমান ও ওরা জয় করে ভালোবাসা দিয়েই। 


এভাবেই বেঁচে থাকুক ওদের ভালোবাসা।

🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸

#গদ্যকবিতা 

#পাহাড়ী_নির্জনতা

#পিউ_হালদার_‌আশ

২৪.০৬.২০২১

মাঝে মাঝে মনটা হারিয়ে যেতে চায় কোনো এক নির্জন নিস্তব্ধ স্থানে, যেখানে থাকবে না জনকোলাহল, থাকবে না মানুষে মানুষে অশান্তি মনোমালিন্য। 

এরকম একটা জায়গা,, হ্যাঁ আমি যেতে চাই সেই পাহাড়ি এলাকায়, চারিদিকে শুধু পাহাড় আর পাহাড়। 

পাহাড়ের কোল বেয়ে বয়ে চলেছে ঝর্ণাধারা,শান্ত স্নিগ্ধ স্বচ্ছ ঠান্ডা জলের ধারা। 

ক্লান্ত আমি পাহাড়ি পথে হেঁটে তৃষ্ণা মেটাই ওই ঝর্ণার জলে,, কখন ও মনের ক্লান্তি দূর করতে ঝর্ণার জলে মনটাও ভিজিয়ে নিই। 

পাহাড়ের নির্জনতাই একটু দিতে পারে এক টুকরো খুশি,, দূর আকাশের পানে তাকিয়ে থেকে উপভোগ করবো বরফ ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোরম দৃশ্য।

আমি হারিয়ে যেতে যাই ওই পাহাড়ে,, মিশে যেতে চাই পাহাড়ি ঝর্ণাধারার সাথে।

পাহাড়ের থেকে নেমে আসা মেঘ ভাঙা বৃষ্টি উপভোগ করতে চাই একা,, যেখানে কেউ থাকবে না আমায় বাধা দেওয়ার,, কোনো পিছুটান থাকবে না আমার। 

পাহাড়ি সরু রাস্তা ধরে মেঘের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাবো যতদূর মন চায়,,ভোরের আকাশে রাঙা সূর্য আস্তে আস্তে পাহাড়ের গা ঘেঁষে উঠবে,, আমি উপভোগ করবো দুচোখ ভরে।

একলা চলবো আমি ,,জীবনটা কাটিয়ে দিতে চাই পাহাড়ি ঝর্ণাধারার মতো,, আস্তে আস্তে অস্তমিত সূর্যের মতো ঢলে পড়বে আমার এই নশ্বর দেহটা,,, সেখানে ও কেউ থাকবে না,, একা একা আর শুধুই একা।

🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️