তরুণ চট্টোপাধ্যায় ।সৃষ্টি সুখের উল্লাসে করোনার রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করেই কলকাতার হেমন্ত বসু ভবনে আজ দুপুর থেকেই চাঁদের হাট।সৃষ্টি সাহিত্য পরিবার ( বিশ্ববঙ্গ বাংলা সাহিত্য একাডেমী অনোদিত) সৃজনীকা সাহিত্য সন্মাননা দিলেন এক ঝাঁক লেখ…
তরুণ চট্টোপাধ্যায় ।
সৃষ্টি সুখের উল্লাসে করোনার রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করেই কলকাতার হেমন্ত বসু ভবনে আজ দুপুর থেকেই চাঁদের হাট।
সৃষ্টি সাহিত্য পরিবার ( বিশ্ববঙ্গ বাংলা সাহিত্য একাডেমী অনোদিত) সৃজনীকা সাহিত্য সন্মাননা দিলেন এক ঝাঁক লেখক ,কবি ,গল্পকার ,আবৃতিকার সহ নানা গুনীজনের হাতে।
দুপুর থেকেই গান, কবিতা ,স্মৃতিচারণ করলেন বিশিষ্ট মানুষজন।আনন্দ উৎসবে মেতে রইলেন সৃষ্টি সাহিত্য পরিবারের সদস্য ও সদস্যারা।এক কথায় এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান উপহার দিলেন সৃষ্টি সাহিত্য পরিবার।
কবি সাংবাদিক ও লেখক তরুন চট্টোপাধ্যায় সহ বিভিন্ন গুনীজনকে উওরীয় দিয়ে সন্বধনা জানালেন সৃষ্টি সাহিত্য পরিবারের মানুষজন।
সৃষ্টি কে বাঁচিয়ে রাখতে তাঁদের এই প্রয়াস এক কথায় চমকৃত করলো উপস্থিত মানুষ জনকে।
এগিয়ে চলুক সৃষ্টি সাহিত্য পরিবার ।
উপচে পড়া ভিড় প্রমান করলো সৃষ্টি সাহিত্য পরিবারের অদম্য জেদ ও সাহসিকতা নিয়ে বাংলা সাহিত্য জগতকে আরো বেশি বেশি লেখক ও কবি কে এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁরা বদ্ধপরিকর । সাথে দুই লেখকের একক ডাক্তার শ্যামল কুমার ভঞ্জ-এর
সহ সম্পাদিকা কবি মিশ্র সহ আরো অনেকেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে জানালেন তাঁদের বিজয় রথ ক্রমাগত আপন গতিতেই এগিয়ে চলবে।
সম্পাদক এবং গ্রুপ ক্রিয়েটর শৈলেন মন্ডল বলেন, অতিমারীর আতঙ্কে যখন সবাই আতঙ্কিত, করোনার নয়া ঢেউ ওমিক্রন যখন দোড় গোড়ায়, তখন করোনা বিধি মেনে, অতিমারীর ভ্রুকুটি এড়িয়ে সৃষ্টি সাহিত্য পত্রিকার পত্রিকা সৃজনীকার যৌথ কাব্যগ্রন্থ উন্মোচন করতে পেরে আমরা খুশি। সাহিত্যে র সঙ্গে আমরা সবাই এইভাবেই বেঁধে থাকতে চাই।
কবিতা ও সাহিত্যের অঙ্গনে নব সাক্ষর রাখতে বদ্ধপরিকর এই পরিবার।
মাঝে কয়েকবার অত্যাধিক ভিড় সামান্য অনুষ্ঠানের ছন্দ পতন ঘটালেও বিঘ্ন ঘটে নি কোথাও ।তরতরিয়ে এগিয়ে গেছে অনুষ্ঠানের কর্মসূচী।
সৃষ্টি সাহিত্য পরিবার ফুলে ফলে লতা গুল্মে আজ সারাদিন সুগন্ধ বিতরন করলো মঞ্চ ঘিরেই।সকলেই অংশগ্রহণ করলেন নানা ডালি সাজিয়ে।
সৃজনীকা সাহিত্য সন্মাননা এক অনন্য নজির গড়লো।
সৃষ্টি সাহিত্য পরিবারের শ্রী বৃদ্ধি আরো ঘটুক।ছড়িয়ে পড়ুক দেশে দেশে।এই কামনাই করলেন গুনীজনেরা।