Page Nav

HIDE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

আইকেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' পেলেন জেইআইএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তরণজিৎ সিং

দেবাঞ্জন দাস : হলদিয়ার ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর অ্যাডভান্সমেন্ট অফ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন এবছর তাঁদের আইকেয়ার লাইফটাইম এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' এ সংবর্ধিত করল জেইআইএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তরণজিৎ সিং-কে। সোমবার অনুষ্ঠান পর্…



দেবাঞ্জন দাস : হলদিয়ার ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর অ্যাডভান্সমেন্ট অফ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন এবছর তাঁদের আইকেয়ার লাইফটাইম এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' এ সংবর্ধিত করল জেইআইএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তরণজিৎ সিং-কে। সোমবার অনুষ্ঠান পর্বটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল হলদিয়ার হাতিবেরিয়া এলাকার এইচআইটির মাঠে, যেখানে উপস্থিত ছিলেন আইকেয়ার-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, প্রাক্তন বিধায়ক ও হলদিয়ার প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে পরিচিত ড. লক্ষণ চন্দ্র শেঠ। 


১৯৯৫-তে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আইকেয়ার। এরপর ১৯৯৬-তে ড. লক্ষণ চন্দ্র শেঠ হলদিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি নামের একটি কলেজ স্থাপন করেছিলেন যা তাঁর তৈরি প্রথম প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। তাঁর নেতৃত্বেই হলদিয়া আজ পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত। ড. লক্ষণ চন্দ্ৰ শেঠ আজ পর্যন্ত ১৩টি ইনস্টিটিউশন চালু করেছেন যেগুলি আইকেয়ার-এর অন্তর্গত। এর মধ্যে রয়েছে মেডিক্যাল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, পলিটেকনিক কলেজ, ল কলেজ, ম্যানেজমেন্ট কলেজ ও ফার্মাসি কলেজও। এবছর আইকেয়ার-এর পক্ষ থেকে ২০জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীকে স্কলারশিপও প্রদান করা হবে যারা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফল করবে। আইকেয়ার-এ এখন মোট পড়ুয়ার সংখ্যা ১০০০০ এবং এখানে প্রায় ১৫০০ কর্মীও নিযুক্ত রয়েছেন। 


আইকেয়ার-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. লক্ষণ চন্দ্র শেঠ এব্যাপারে বলেন, "শিক্ষাজগতের গুণসম্পন্ন ব্যক্তিত্বদের সম্মানিত করার পাশাপাশি আমরা এবছর রাজ্যের একটি গ্রামকে আমাদের ‘মডেল ভিলেজ' প্রকল্পের আওতায় নিয়ে স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে একত্রিত হয়ে গ্রামবাসীদের যথাসম্ভব সেবা করার চেষ্টা করব। এছাড়াও হলদিয়াকে ব্যবসা, শিক্ষাক্ষেত্র, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতি সহ সমস্ত দিক থেকে আরও উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। "

তিনি আরো জানান, তরণজিৎ জি একজন শিক্ষাবিদ, শিল্পপতি। তিনি শ্রমজীবী মানুষদের প্রতিনিধি। আজ উনাকে আমাদের এই সম্মান দিয়ে আমরা গর্বিত।