বছর তিনেক বয়স বিজয়িনীর, কিন্তু ছোট্ট ছোট্ট পা ফেলে এগিয়ে চলেছে একটা আলোভরা ভবিষ্যতের দিকে। কয়েকজন সাধারণ নারীর অসাধারণ প্রয়াস এই সংস্থা বিজয়িনী। বার্ষিক কিছু জনহিতকর কাজের ফাঁকেও ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও মানুষের পাশে দাঁড়াতে পিছপা হয় …
বছর তিনেক বয়স বিজয়িনীর, কিন্তু ছোট্ট ছোট্ট পা ফেলে এগিয়ে চলেছে একটা আলোভরা ভবিষ্যতের দিকে। কয়েকজন সাধারণ নারীর অসাধারণ প্রয়াস এই সংস্থা বিজয়িনী। বার্ষিক কিছু জনহিতকর কাজের ফাঁকেও ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও মানুষের পাশে দাঁড়াতে পিছপা হয় না তারা।
সকলে একযোগে করোনার সময় দরিদ্রদের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য বিতরন করেছেন। প্রতিবার দুর্গাপূজায় দরিদ্রদের মধ্যে নতুন কাপড় বিতরণ করা এদের কর্মসূচির অন্তর্গত। এছাড়াও দুই তিনজন দুঃস্থ ছাত্রদের স্কুলে ভর্তির জন্য অনুদান প্রদান করেছেন বিজয়িনী সংস্থা। এছাড়াও ক্যান্সার রোগীর চিকিৎসায় অনুদান প্রদান করেছেন উক্ত সংস্থা থেকে।
সংপ্রতি 75তম স্বাধীনতা দিবসের সকালে বিজয়িনী সংস্থা থেকে সব দুঃস্থ বাচ্চাদের হাতে স্কুলব্যাগ তুলে দিয়েছেন শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা জ্ঞাপন করে। এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, "সবার হয়ে বলছি, আগামী দিনেও বিজয়িনী সংস্থা নিজেদের সাধ্যমত নিরবিচ্ছিন্নভাবে চালিয়ে যাবে এই কর্মসূচি। সমাজের বুকে যতটুকু আলো জ্বালানো যায় ততটুকুই আমাদের প্রাপ্তি।"