বিজেপির নবান্ন অভিযানের দিন সকাল থেকেই হলদিয়া মেছেদা ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কে সোনা পেতা টোল প্লাজাতে পুলিশ বিজেপির গাড়ি কে আটকেছিল, নবান্ন অভিযানের জন্য বিজেপির কোন অনুমতি ছিল না, তাই পুলিশ বিজেপির গাড়ি আটকে দেয়, সেই সময় বিজেপি…
বিজেপির নবান্ন অভিযানের দিন সকাল থেকেই হলদিয়া মেছেদা ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কে সোনা পেতা টোল প্লাজাতে পুলিশ বিজেপির গাড়ি কে আটকেছিল, নবান্ন অভিযানের জন্য বিজেপির কোন অনুমতি ছিল না, তাই পুলিশ বিজেপির গাড়ি আটকে দেয়, সেই সময় বিজেপির কর্মী সমর্থকরা ক্ষিপ্ত হয়ে পথ অবরোধ করে পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফ্লেক্স ছিড়ে দেয়। সেই সময় শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের রঘুনাথপুর দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তারক জানা তার প্রতিবাদ করে, প্রতিবাদ করায় বেধড়ক মারধর করা হয় তারক জানাকে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খবর পেয়ে মানুষ ভূঁইয়া সৌমেন মহাপাত্র বিপ্লব রায়চৌধুরী সহ একাধিক নেতৃত্ব কে তমলুক জেলা হাসপাতালে যাওয়ার কথা বলে। সেই মতো তমলুক জেলা হাসপাতালে রঘুনাথপুর দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তারক জানাকে দেখতে আসেন মানষ ভূঁইয়া, সৌমেন কুমার মহাপাত্র, মন্ত্রী বিপ্লব রায় চৌধুরী, বিধায়ক সুকুমার দে, বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী, তাম্রলিপ্ত পৌরসভার চেয়ারম্যান দীপেন্দ্র নারায়ণ রায়ের সহ তৃণমূলের নেতৃত্বরা। চিকিৎসকদের সুচিকিৎসা করার পরামর্শ দেন তৃণমূলের নেতৃত্বরা।