দেবাঞ্জন দাস,১৮ জানুয়ারি: গত ১৭ই জানুয়ারী দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের অধীন সীমা চৌকি ঘোজাডাঙ্গা, ১৫৩ বাহিনীর জওয়ানেরা, একটি গোপন তথ্যের ভিত্তিতে একজন চোরাকারবারীকে ৬ লক্ষ বাংলাদেশী টাকা পাচারকালে আটক করেছে। চোরাকারবারি এই টাকা…
দেবাঞ্জন দাস,১৮ জানুয়ারি: গত ১৭ই জানুয়ারী দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের অধীন সীমা চৌকি ঘোজাডাঙ্গা, ১৫৩ বাহিনীর জওয়ানেরা, একটি গোপন তথ্যের ভিত্তিতে একজন চোরাকারবারীকে ৬ লক্ষ বাংলাদেশী টাকা পাচারকালে আটক করেছে। চোরাকারবারি এই টাকা ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচার করার চেষ্টা করেছিল। ধৃত পাচারকারীর নাম সফিকুল গাজী (৩৭), জেলা উত্তর ২৪ পরগনা।
জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত পাচারকারী জানিয়েছে যে, এই টাকা তাকে দমদমের বাসিন্দা সন্দীপ সরকার বসিরহাটে এসে দিয়েছিল । সে আরও জানিয়েছে যে, তার আরেক বন্ধু উত্তরপাড়ার বাসিন্দা খঞ্জন মণ্ডলের সহায়তায় সে সীমান্তে এসেছিল । এই টাকা সে তার কোমরের বেল্টের নিচে এবং জুতার মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিল। এই টাকা সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশী চোরাকারবারী আনরুল, জেলা সাতক্ষীরা, বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করার কথা ছিল। এই কাজের জন্য সে ৬ হাজার টাকা পেত।
আটক চোরাকারবারী ও জব্দকৃত বৈদেশিক মুদ্রা পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাস্টমস অফিস ঘোজাডাঙ্গায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
১৫৩তম বাহিনীর কমান্ডিং অফিসার বলেছেন যে, সীমান্ত রক্ষী বাহিনী ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে চোরাচালান রোধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে। যার কারণে চোরাচালানের মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে এবং কেউ কেউ ধরা পড়ছে এবং আইন অনুযায়ী শাস্তি পাচ্ছে।