দেবাঞ্জন দাস; ২৪ এপ্রিল: অক্ষয় তৃতীয়া দিনটির আনন্দ পথশিশুদের সাথে ভাগ করে নিল মাই নেচার কোচ (My Nature Coach)। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে বিশ্লেষণ এবং সেই সংক্রান্ত বিভিন্ন ওষুধ বাজারজাত করে সেইগুলির মাধ্যমে মানুষকে সুস্থ রাখা…
দেবাঞ্জন দাস; ২৪ এপ্রিল: অক্ষয় তৃতীয়া দিনটির আনন্দ পথশিশুদের সাথে ভাগ করে নিল মাই নেচার কোচ (My Nature Coach)। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে বিশ্লেষণ এবং সেই সংক্রান্ত বিভিন্ন ওষুধ বাজারজাত করে সেইগুলির মাধ্যমে মানুষকে সুস্থ রাখাই এই সংস্থার অন্যতম লক্ষ্য।
২৩ এপ্রিল রবিবার প্রায় কয়েকশো পথ শিশুর হাতে খাদ্য সামগ্রী উপহারস্বরূপ তুলে দিল মাই নেচার কোচ (My Nature Coach)। জীবনের বিভিন্ন কঠিন পরিস্থিতিতে এই পথ শিশুরা নিজেদেরকে এগিয়ে নিয়ে চলছে। এর সাথে সাথে এই আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে রাস্তায় কর্মরত পুলিশ কর্মীদের হাতেও তুলে দেওয়া হয় খাবার জল, বিস্কুট, কেক, ফ্রুট জুস।
মাই নেচার কোচের কর্ণধার অভিষেক ভট্টাচার্য জানান, "পথ শিশুদের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়ার দিন হিসাবে আজকের দিনটি একদম সঠিক। এরাই আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। এখান থেকেই হয়তো আমরা আগামী দিনের একজন বৈজ্ঞানিককে পেতে পারি। আমাদের সংস্থার মূল লক্ষ্য কর্মসংস্থান, মানবিকতা এবং খাদ্য। আমাদের সংস্থা আয়ুর্বেদিক ওষুধের সাহায্যে বিভিন্ন দুরারোগ্য রোগ সারিয়ে তোলার লক্ষ্যে এগিয়ে চলছে। শুধু মাত্র অক্ষয় তৃতীয়াতেই নয় পয়লা বৈশাখের দিনও এই ভাবে আমরা রাস্তায় কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম ।"
তিনি আরোও জানান, "আমরা রোজকার জীবনে কত টাকাই কোনো কারণ ছাড়াই খরচ করে থাকি। তার থেকে ১% টাকা দিয়ে যদি তাদের অন্তত একজনকে , একটি বেলার জন্য খাওয়াতে পারি তাহলেই যথেষ্ট। এর জন্য সবচেয়ে বেশি যা দরকার টা হল মানবিকতা।"
এদিন ধর্মতলা, রবীন্দ্র সদন এবং হাওড়ার আশেপাশে পথ শিশুদের হাতে খাদ্য সামগ্রী উপহারস্বরূপ তুলে দেওয়া হয়।