অবিলম্বে কেলেঘাই নদীর আমগেছিয়া থেকে ঢেউভাঙ্গা পর্যন্ত অংশটি পূর্ণ সংস্কার, কাঁথি ও এগরা মহকুমার পানিনালা-পুঁটিমারি-শিউলিপুর-দেড়েদিঘী- নারায়ণদাঁড়ী-মগরাজপুর-দুনিয়ার খালের মজে যাওয়া অংশ জরুরী ভিত্তিতে খনন, নদী ও খাল …
অবিলম্বে কেলেঘাই নদীর আমগেছিয়া থেকে ঢেউভাঙ্গা পর্যন্ত অংশটি পূর্ণ সংস্কার, কাঁথি ও এগরা মহকুমার পানিনালা-পুঁটিমারি-শিউলিপুর-দেড়েদিঘী- নারায়ণদাঁড়ী-মগরাজপুর-দুনিয়ার খালের মজে যাওয়া অংশ জরুরী ভিত্তিতে খনন, নদী ও খাল পাড়ে বেআইনী নির্মাণ অপসারণ করে নতুন নির্মাণ বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, ব্লকগুলির বিভিন্ন মৌজা ও নদীর মধ্যে যত্রতত্র বোআইনী নির্মান বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ, বারচৌকা ও দুবদা বেসিন প্রকল্পের অন্তর্গত খাল গুলির পূর্ণ সংস্কার করে স্কীম দুটির পূর্ণাঙ্গ রূপায়ণ প্রভৃতি পাঁচ দফা দাবিতে আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙ্গন প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে সেচ দপ্তরের কাঁথি ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দেবব্রত ব্যানার্জীর নিকট ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি পেশ করা হয়।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙ্গন প্রতিরোধ কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক অভিযোগ করেন, ২০২১ সালে তালছিটকিনিতে কেলেঘাই নদীবাঁধ ও বাগুইখালের বাঁধ ভেঙে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ বিধ্বংসী বন্যার কবলে পড়লেও আজও নদীর মজে যাওয়া অংশ সংস্কার হয়নি। ওই সময় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীর ভেতরে যত্রতত্র বেআইনি মাছের ভেড়ি,ইটভাটা উচ্ছেদের কথা বলা হলেও আজও সে ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। নারায়ণ বাবুর দাবি অবিলম্বে এ বিষয়ে জেলা প্রশাসন ও শেষ দপ্তর কার্যকরী কোন উদ্যোগ না নিলে আগামী বর্ষায় এগরা মহকুমার মানুষজন ভয়াবহ বন্যার কবলে করতে বাধ্য হবে।