গত ৯ ই জুলাই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ব্লকের সামনে তমলুক শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি চঞ্চল কুমার খাঁড়াকে ব্যাপক মারধর গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া। দীর্ঘক্ষণ আশঙ্কাজনক আহত অবস্থায় এলাকাবাসীর ঘেরাটোপের মধ্যে আটকে পড়ে চঞ্চল কু…
গত ৯ ই জুলাই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ব্লকের সামনে তমলুক শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি চঞ্চল কুমার খাঁড়াকে ব্যাপক মারধর গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া। দীর্ঘক্ষণ আশঙ্কাজনক আহত অবস্থায় এলাকাবাসীর ঘেরাটোপের মধ্যে আটকে পড়ে চঞ্চল কুমার খাঁড়া। দু'ঘণ্টা পরে তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে আনা হয় চঞ্চল খাঁড়াকে।১০ই জুলাই তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে আহত চঞ্চল খাঁড়াকে দেখতে আসে বিধায়ক সৌমেন কুমার মহাপাত্র এবং তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ। তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে দাঁড়িয়ে কুনাল ঘোষ খুব উগরে দিয়েছিল তমলুক থানার আইসি অরূপ সরকারের বিরুদ্ধে। তার এক সপ্তাহ পরেই তমলুক থানার আইসি অরূপ সরকারকে যেতে হল দার্জিলিং।
বদল করা হলো তমলুক থানার আই সি অরুপ সরকারকে। তাকে পাঠানো হলো দার্জিলিং-এ। তার জায়গায় তমলুক থানার আই সি করে আনা হলো শান্তনু মন্ডলকে। জেলা পুলিশের তরফে এটিকে রুটিন বদলি বলা হলেও গত ৯ ই জুলাই তৃনমুলের তমলুক শহর সভাপতি চঞ্চল খাঁড়াকে রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ ওঠে এলাকার বিজেপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে। আর এই নিয়ে গত ১০ই জুলাই তমলুক থানার আই সি-এর বিরুদ্ধে রীতিমতো ক্ষোভে উগরে দেন তৃনমুলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ। সরাসরি আই সির নাম করে হুমকিও দিতে শোনা যায় কুনাল ঘোষকে আর সাত দিনের মাথায় তমলুক থানার আই সি বদল নিয়ে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।