সামনেই সরস্বতী পূজা। অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তো পূজা হয়ই। তার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্লাবের উদ্যোগেও হয় দেবী বন্দনা। আর তার জন্য মূর্তির চাহিদাও থাকে খুব বেশি। মৃৎশিল্পীদের এখন ব্যস্ততা চরমে।মেদিনীপুর শহরের যমুনাবা…
সামনেই সরস্বতী পূজা। অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তো পূজা হয়ই। তার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্লাবের উদ্যোগেও হয় দেবী বন্দনা। আর তার জন্য মূর্তির চাহিদাও থাকে খুব বেশি। মৃৎশিল্পীদের এখন ব্যস্ততা চরমে।
মেদিনীপুর শহরের যমুনাবালী আবাসে রয়েছে দাস শিল্পালয়। তার কর্ণধার সৌরভ দাস জানান, "প্রতিবারের মতো এবারও প্রায় ২০০ টি মূর্তির অর্ডার পেয়েছি। আমাদের পরিবারের সবাই কাজে হাত লাগিয়ে দিনরাত কাজ চলছে।"
উল্লেখ্য, মূলত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাবেকি মূর্তির চাহিদা থাকে। আর, ক্লাবগুলোতে থাকে বিভিন্ন থিমের চাহিদা। কর্মকর্তারা তাঁদের ভাবনা আগে থেকে জানিয়ে দেন শিল্পীদের। সৌরভ দাস জানান, "থিমের মূর্তি ১৫-২০ হাজার টাকারও অর্ডার পড়েছে।" হবিবপুর সরস্বতী বিদ্যামন্দির হাইস্কুলের শিক্ষক স্বরূপ কুমার মণ্ডল জানান, "আমাদের বাড়ির পুজোর জন্যও আমি এখানেই প্রতিবছর মূর্তি অর্ডার করি ।"
ওই স্কুলের আর একজন শিক্ষক ভূপেন্দ্রনাথ সিং সর্দার জানান, "সৌরভ আমাদের প্রাক্তন ছাত্র। শিল্পী হিসাবে তার নামডাক হয়েছে। আমরা গর্বিত। আমাদের বিদ্যালয়ের মূর্তি প্রতিবার এখান থেকেই নেওয়া হয়।"