নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর.....বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রচন্ড গ্রীষ্মের দাবদাহে ধরিত্রী মাতা উত্তপ্ত। ব্যাতিক্রম নয় মেদিনীপুর শহরও। গত এক সপ্তাহের উপর তাপমাত্রা ৪০° - ৪৫ ° সে. এর কাছাকাছি। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সবার। অথচ জরুরি প্রয়…
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর.....বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রচন্ড গ্রীষ্মের দাবদাহে ধরিত্রী মাতা উত্তপ্ত। ব্যাতিক্রম নয় মেদিনীপুর শহরও। গত এক সপ্তাহের উপর তাপমাত্রা ৪০° - ৪৫ ° সে. এর কাছাকাছি। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সবার। অথচ জরুরি প্রয়োজনে প্রত্যেকদিনই গ্রাম -গঞ্জ মফস্বলের বহু মানুষকে শহরে আসতে হচ্ছে। আবার শহরবাসী মানুষকেও বিভিন্ন কাজে বেরোতেই হচ্ছে।
আর এই তীব্র দাবদাহের সময় জলদান শ্রেষ্ট দান এই ভাবাদর্শকে সামনে রেখে শালবীথি সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন আজ পথ চলতি মানুষকে ক্ষনিকের স্বস্তি দিতে 'জলছত্র' কর্মসূচি গ্রহণ করে। সংস্থার সম্পাদিকা রীতা বেরা বলেন- "পথ চলতি প্রায় এক হাজার মানুষ, টোটো ভাইদের হাতে আজ ঠান্ডা জল, ঠান্ডা পানীয়, বাতাসা, ছোলা ভেজা ও তরমুজ টুকরো তুলে দিই।
পরম তৃপ্তিতে যা পথিচারীরা গ্রহণ করেন।" শুক্রবারের ৪০°সে. তাপমাত্রাকে উপেক্ষা করে শালবীথির সদস্যা শর্মিষ্ঠা চৌধুরী, অর্পিতা অধিকারী, অপর্ণা দাস, মধুমিতা শীল, সংহতি সেনগুপ্ত, বর্ণালী মন্ডল, সোমদত্তা মন্ডল, হাসি মান্না, দীপান্বিতা সেন খান উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী এ ডি বর্মন, শিক্ষক সুব্রত মহাপাত্র, রাকেশ দাস, নরসিংহ দাস, মনিকাঞ্চন রায়, সুদীপ খাঁড়া প্রমুখ। কর্মসূচি শেষে রাস্তার উপর পড়ে থাকা সমস্ত আবর্জনা নিজে হাতে পরিষ্কার করেন সংস্থার সদস্যা মধুমিতা শীল সহ অন্যান্যরা।