বাবলু বন্দোপাধ্যায়। তমলুকদেশপ্রেমের প্রতি আত্মৎসর্গ করেছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। বরেণ্য এই স্বাধীনতা সংগ্রামী অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াই আজও মানুষের মনে বিরাজ করছে। ১৯০৮ সালের ১১ই আগস্ট আজকের দিনে ত…
বাবলু বন্দোপাধ্যায়। তমলুক
দেশপ্রেমের প্রতি আত্মৎসর্গ করেছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। বরেণ্য এই স্বাধীনতা সংগ্রামী অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াই আজও মানুষের মনে বিরাজ করছে। ১৯০৮ সালের ১১ই আগস্ট আজকের দিনে তাকে তদানীন্তন ব্রিটিশ অত্যাচারী শাসকরা ফাঁসির মঞ্চে ঝুলিয়েছিলেন। আজকের দিনটি পালন করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার। তমলুক মহকুমার মেছেদাতে শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর পাদদেশে ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সংবাদপত্রের প্রতিনিধিদের কাছে তিনি বললেন ভারতবর্ষের মানুষ হিসাবে স্বাধীনতার সংগ্রামীদের স্মরণ করা আমাদের কর্তব্য । অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলা যাদের নামে পরিচিত তার মধ্যে ক্ষুদিরাম বসু অন্যতম। ভারতবর্ষের মধ্যে যেখানেই যাওয়া হয় আমাদের পরিচয় আমরা ক্ষুদিরাম বসু ,মাতঙ্গিনী হাজরা, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ,তাম্রলিপ্ত সরকার গঠন ১৯৪২ সালে ব্রিটিশকে তাড়ানো জেলার লোক বলে বলি। আজকের দিনটিকে স্মরণ করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থানে। তার মত, পথ, আদর্শ ,হাতে গীতা নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে সাহস নিয়ে লড়াই আজও ইতিহাসের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমরা তার আদর্শ নিয়ে এগিয়ে যাব আগামী দিনে। উপস্থিত ছিলেন তমলুক সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভানেত্রী তাপসী মন্ডল, পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের বিরোধী দলনেতা বামদেব গুছাইত থেকে শুরু করে এলাকার জনপ্রতিনিধিরা।