আজ কোনো কথা নয়..স্পষ্ট আবেগ নয়..ঠোঁটে শুধু ঠোঁট,যেন নারী-র কব্জিতে চেপে বসে আছে সনাতনী মন।অস্থি-র ভিতরে কে আছে..?কে আছে বুকের ভিতর..?কে আছে রক্তের টানে...?কেউ নেই সীমাহীন ঘ্রাণে।
কানের লতিতে মুখ..জব্দ অসুখ..ভ্রূ-মধ্যে আমার অনঙ্গ শ…
আজ কোনো কথা নয়..
স্পষ্ট আবেগ নয়..
ঠোঁটে শুধু ঠোঁট,যেন নারী-র কব্জিতে চেপে বসে আছে সনাতনী মন।
অস্থি-র ভিতরে কে আছে..?
কে আছে বুকের ভিতর..?
কে আছে রক্তের টানে...?
কেউ নেই সীমাহীন ঘ্রাণে।
কানের লতিতে মুখ..
জব্দ অসুখ..
ভ্রূ-মধ্যে আমার অনঙ্গ শ্যাম,অতলে হারালে..
পড়ে থাকে শুদ্ধ শ্যাম,বোনাপাখি..আজ তার ডানা কাটা গেছে,
উন্মাদ বাতাসে আজ
অনিবার্য গোপন অসুখ,
রাতপাখি একচুল নড়েও নড়েনা,
অকারণ বাক্যব্যয় আর নয়,তোলা থাক ফিঙের ডানায়,
আজ সব শব্দের ছুটি,
বেঁধে দিও ফিঙের ডানায়..
তোমার মুখের সব বক্ররেখায় মিছিমিছি অলিন্দ খুঁজেছি,
নির্ভাঁজ শাড়ির মতো পড়ে আছো মস্তিষ্ক বিকল,
আতরের গন্ধ , যেন সব অন্তরের দোষ,
শরীরের জীবনযাপন..
বৃষ্টিহীন জীবনযাপন।
অরণ্যের সব পাতা,কুঁড়ি নিয়ে বেশ ছিলো আমার-ই মতন..
হলুদ বিকেলে শেষপাতা ঝরে গেলে ফাল্গুনের রাগে..
চাহিদার সব আক্রোশ মনের খুঁটিতে বাঁধি...সেখানেও কীট...
কটকট্ ভেসে যাওয়া শব্দ তরঙ্গে।
এখন তো পাতাঝরা শেষ
এখনও তো ভুলগুলি ভাসে..
এখন তো পাঁজরেও দোষ
তোমার ভুল-ও ভালোবাসি।
ফাল্গুনের তপ্ত বিকেলে...
নতুন পাতায় দেখি সবুজের ঘ্রাণ..ভালোবাসা ঘুরে মরে অরণ্য বিলাসে...
মনের প্রান্ত আছে আধভাঙা মনের ভিতর..।
মনে পড়ে ওষ্ঠরেখা,সরল রেখায়, চিরস্থায়ী নির্বাক ভাবুক..
তর্জনী-র প্রান্তে তবু ধরে আছি অবুঝ চিবুক..