খবর ছিল পুজোয় বৃষ্টি তে ভাসতে চলেছে বাংলা।সপ্তমী থেকেই ভারি বৃষ্টির ভ্রুকুটি দেখেছিল বঙ্গ ।কিন্তু আজই সুখবর দিল আবহাওয়া দপ্তর ।বৃষ্টি সে ভাবে কাবু করবে না বাংলা কে।ফলে বরুন দেবের কোপ থেকে রক্ষা পাবে মানুষ জন।বরষাতি হাতে আর পথে না…
খবর ছিল পুজোয় বৃষ্টি তে ভাসতে চলেছে বাংলা।সপ্তমী থেকেই ভারি বৃষ্টির ভ্রুকুটি দেখেছিল বঙ্গ ।কিন্তু আজই সুখবর দিল আবহাওয়া দপ্তর ।বৃষ্টি সে ভাবে কাবু করবে না বাংলা কে।ফলে বরুন দেবের কোপ থেকে রক্ষা পাবে মানুষ জন।বরষাতি হাতে আর পথে নামতে হবে না।
কদিন আগে এক গভীর নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল বঙ্গোপসাগরে ।আর এটির অভিমুখ ছিল অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যার দিকে।আর এটিই এগিয়ে আসার কথা ছিল।
কিন্তু শেষ খবরে জানা গেছে এটি ক্রমশই বাংলা দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।ফলে বেঁচে গেল বাংলার শারদোত্সব ।
তবে এটি সরে গেলেও বাংলার আকাশে রোদ বৃষ্টির খেলা চলছেই।
ঝিরঝিরে বৃষ্টি হতেই পারে।
যদিও মৎস্যজীবিদের সমুদ্রে নামার বারন এখনো বহাল আছে।নিম্নচাপের কথা তো বলা যায় না।
বেঁচে গেল অষ্টমী, নবমী ও দশমী।বরুন দেবের কৃপা ছাড়া কি আর বলা যাবে।
ঝকঝকে আকাশে পেঁজা তুলোর মেঘ দেখে কাটাতে হবে পুজো।কারন করোনা ও কোর্টের নির্দেশে কত মানুষ আর মন্ডপের বাইরে থেকে প্রতিমা দর্শন করবেন।
নো এন্ট্রি বোর্ড তো ঝুলে গেছে মহাষষ্ঠীর রাত থেকেই।
তরুন চট্টোপাধ্যায় ।