বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর সহ চারজন যান কাঁথির শান্তিকুঞ্জে।উদ্দেশ্য শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে দলের দূরত্ব নিয়ে কথা বলতে।কিন্তু সেই সময় শুভেন্দু ও দিব্যেন্দু দুই ভাই ই বাড়িতে ছিলেন না।ফলে কথা হয় তৃনমূলের জেলা সভা…
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর সহ চারজন যান কাঁথির শান্তিকুঞ্জে।উদ্দেশ্য শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে দলের দূরত্ব নিয়ে কথা বলতে।কিন্তু সেই সময় শুভেন্দু ও দিব্যেন্দু দুই ভাই ই বাড়িতে ছিলেন না।ফলে কথা হয় তৃনমূলের জেলা সভাপতি তাঁদের বাবা শিশির অধিকারীর সঙ্গেই ।কিন্তু শিশির অধিকারী জানান কথা তো শুভেন্দুর সঙ্গেই বলতে হবে।যদিও শিশির বাবুর সঙ্গে কি কথা হয়েছে তা শিশির বাবু কিংবা পিকে কেউ মুখ খোলেন নি।তবে এদিন প্রশান্ত কিশোরের শান্তিকুঞ্জে যাওয়ার ঘটনা খুবই তাত্পর্য পূন্য ।রাত পৌনে দশটা নাগাদ প্রশান্ত কিশোর ও শুভেন্দু ফোনে কথা হয়।তারপর দশটা নাগাদ পিকে ফিরে আসেন।
যতদূর জানা গেছে প্রশান্ত কিশোর শিশির বাবুর কাছে জানতে চান শুভেন্দু কি বিজেপি তে যোগ দিচ্ছেন ।উওরে শিশির বাবু বলেন এ প্রশ্ন তো শুভেন্দু কে করতে হবে।কেউ তো বলেনি শুভেন্দু দলত্যাগ করেছে।তবে তৃনমূল নেতৃত্ব খুব যে স্বস্তি তে নেই একথা বোঝা যাচ্ছে প্রশান্ত কিশোরের কাঁথি আগমনে।আর জানা গেছে এর পিছনে নিশ্চয় রয়েছে দল নেতৃত্বের ও দলের সুপ্রিমোর নির্দেশ ।
ববি হাকিম ,দোলা সেন বা পূর্ণেন্দু বাবুরা যাই বলুক না কেন আজও তৃনমূল দলে শুভেন্দুর গ্রহন যোগ্যতা যে কতখানি তা বোঝা গেল ভোট কুশলির কাঁথি আগমনে।
শুভেন্দু আর পিকে ঠিক কি কথা হয়েছে তা আজও জানা যায়নি ।
তবে ড্যামেজ কন্টোল করতে পিকে যে কাঁথি এসেছিলেন তা একেবারেই সত্যি ।
এখন দেখা যাক জল কোনদিকে গড়ায়।দলের মধ্যে ক্ষোভ বিক্ষোভ কমে কিনা।
তবে শুভেন্দু অধিকারী যে তৃনমূলের সম্পদ তা আবার ও প্রমান হয়ে গেলো।
তরুন চট্টোপাধ্যায় ।