নিজস্ব সংবাদদাতা, চন্দ্রকোনা রোড, পশ্চিম মেদিনীপুর : করোনা আবহে ব্লাড গুলির রক্তের চাহিদা কিছুটা হলেও মেটাতে এবং থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের পাশে দাঁড়াতে আবারও এগিয়ে এলো মেদিনীপুরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দিশারী ফাউন্ডেশন। "…
নিজস্ব সংবাদদাতা, চন্দ্রকোনা রোড, পশ্চিম মেদিনীপুর : করোনা আবহে ব্লাড গুলির রক্তের চাহিদা কিছুটা হলেও মেটাতে এবং থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের পাশে দাঁড়াতে আবারও এগিয়ে এলো মেদিনীপুরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দিশারী ফাউন্ডেশন। "তুচ্ছ নয় রক্তদান, বাঁচতে পারে একটি প্রান" এই আহ্বানকে সামনে রেখে রবিবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা রোড়ের কেঁউদি জাম্বনী গ্রামে দিশারী উদ্যোগে,জেলা ভলান্টারি ব্লাড ডোনার্স ফোরামের সহযোগিতায় এবং স্থানীয় কেঁউদি জাম্বনী সবুজ সংঘের ব্যবস্থাপনায় একটি রক্তদান শিবির অনুষ্টিত হয়। পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে মোট ৪৭ জন রক্তদান করেন।দিশারীর পক্ষে এদিনের শিবিরে উপস্থিত ছিলেন
সেক ইসমাইল, অঞ্জন ঘোষ,শান্তনু দে, অনিন্দ্য মন্ডল,অর্পণ ভট্টাচার্য, অরিজিৎ চ্যাটার্জি সহ অন্যান্যরা।
অন্যদিকে কেঁউদি জাম্বনী সবুজ সংঘের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন হাফিজুর খান,ফিরোজ গায়েন, মাহাফুজ খান,মনিরুল ইসলাম,আবু আসাদ গায়েন (রাজু)সহ অন্যান্য সদস্যরা। এদিন রক্তসংগ্রহ করেন ঝাড়গ্রাম ব্লাড ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। শিবিরটি সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হওয়ায় দিশারীর পক্ষে সেক ইসমাইল কেঁউদি জাম্বনী সবুজ সংঘের সমস্ত সদস্য,ব্লাড ডোনার্স ফোরামের নেতৃত্ব এবং সংগঠনের সমস্ত সদস্য-সদস্যা ও শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য করোনা আবহের মাঝেই গত ১৭ ই অক্টোবর মেদিনীপুর শহরের শ্যামসংঘ ভবনে দিশারী আয়োজিত অপর একটি রক্তদান শিবিরে ৫১ জন রক্তদাতা রক্তদান করেছিলেন।