আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বঙ্গজননী বাহিনীর পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রথম কর্মসূচিতে তমলুকে অংশগ্রহণ করলেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। যদিও জেলার এই কর্মসূচিতে দেখা গেল না জেলার মুখপাত্র মধুরিমা মন্ডল, জেলা পরিষদের নারী ও শিশু কল…
আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বঙ্গজননী বাহিনীর পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রথম কর্মসূচিতে তমলুকে অংশগ্রহণ করলেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। যদিও জেলার এই কর্মসূচিতে দেখা গেল না জেলার মুখপাত্র মধুরিমা মন্ডল, জেলা পরিষদের নারী ও শিশু কল্যাণ দপ্তরের কর্মদক্ষ সুমিতা পাত্র, যদিও সভা শুরুর আগেই পাঁশকুড়ার প্রোগ্রামে বেরিয়ে যান বিধায়িকা ফিরোজা বিবি। তবে উপস্থিত ছিলেন জেলা সভানেত্রী শিখা মাইতি, তমলুক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কাজল কর, পাঁশকুড়া পৌরসভার টাউননের সভাপতি সুমনা, অপর্ণা ভট্টাচার্য সহ জেলার মহিলাদের নেতৃত্বরা।শুভেন্দুর জেলা এসে শুভেন্দু অধিকারী কে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। একসময় নন্দীগ্রামের জমি আন্দোলনে সময় আমি নন্দীগ্রামের অনেক কাজ করেছি। কখনো আন্দোলনকারীদের গুলিবার করা, কখনো আন্দোলনকারীদের শরীর থেকে রক্ত ঝরে যাওয়া ব্যক্তিদের আমি নিজে ব্যান্ডেজ করেছি। আমি আগেও এই জেলা আসতে চেয়েছি কিন্তু কোন এক ব্যাক্তি আমাকে জেলায় আস্তে দিত না। শুভেন্দুর নাম না করে মীরজাফর বললেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তৃণমূল থেকে শুভেন্দুকে নিয়ে গেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম কুৎসা করার জন্য। একপ্রকার শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি তে যাওয়ার পর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন কর্মসূচির জন্য কলকাতা থেকে নেতৃত্ব কে পাঠাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এমনই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। একই দিনে যেমন মহিষাদল দ্বারিবেরিরাতে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী সভা এবং যোগদান মেলা। অন্যদিকে তমলুকে জেলা মহিলা দের নিয়ে সভা করলেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। সবমিলিয়ে বিধানসভা ভোটের আগে জেলাতে রাজনৈতিক উত্তাপের পারদ ক্রমশ বাড়ছে।