তরুণ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা
পুজোর মরসুম প্রায় শেষ হয়েছে বাংলায়। দুর্গা পুজোর পর কালী পুজো ও শেষ।তবুও শীতের দেখা এখনো মেলেনি।গ্রামে গঞ্জে সামান্য ঠান্ডা ভাব এলেও শহর কলকাতা ও শহরতলীতে আজও ফ্যান চলছে রমরমিয়ে। বৃষ্টি বা বর্ষা নিয়ে আবহ…
পুজোর মরসুম প্রায় শেষ হয়েছে বাংলায়। দুর্গা পুজোর পর কালী পুজো ও শেষ।তবুও শীতের দেখা এখনো মেলেনি।
গ্রামে গঞ্জে সামান্য ঠান্ডা ভাব এলেও শহর কলকাতা ও শহরতলীতে আজও ফ্যান চলছে রমরমিয়ে।
বৃষ্টি বা বর্ষা নিয়ে আবহাওয়া দপ্তরের আগাম খবর থাকলেও শীত নিয়ে তেমন খবর কখনোই থাকে না।তবে জানা গেছে গরমের সে দাপট এখন দেখা যাচ্ছে না।সকাল বেলা একটু একটু শীতের আমেজ বোঝা যাচ্ছে। তবে তা বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উধাও হয়ে যাচ্ছে। শহর কলকাতা তে অবশ্য আজকাল তেমন শীত উপভোগ করা যায় না।
পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া তেও এখনো শীতের সন্ধান মেলে নি।মেদিনীপুর, বর্ধমান বা বীরভূম জুড়ে ও শীত নামেনি।
আশা করা যাচ্ছে নভেম্বর এর মাঝামাঝি শীত আসবে।তার আগে এভাবেই আবহাওয়া চলবে।
শীত মানে খেঁজুর রস ও নলেন গুড়।মোয়া ও এখনো বাজারে আসেনি।
পৌষ ও মাঘ শীত মাস হলেও কার্তিক মাস থেকেই নামে শীতের আমেজ।কালীপূজার পরেই বাংলা জুড়ে শীত শীত ভাব থাকে।কিন্তু আজও শীত পোষাক গায়ে ওঠেনি।
শীত আসেনি এখনো।তবে আসবে আসবে করছে।শৈত্যপ্রবাহের কথা পাহাড়ি মানুষের স্মরনে থাকলেও সমতলে শীতের থাবা এখন আর পড়েনা।
গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ,হেমন্ত, শীত ও বসন্ত এখন কাগজে কলমে।তবে শীত আসছে।অল্প সময় হলেও শীত যেমন আসে তেমনই আসবে।
উওরে হাওয়া শন শন করে না হলেও মৃদু বহা শুরু হয়ে গেছে।