Page Nav

HIDE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

রাজ্যব্যাপি প্রতি ৪০০ গ্রাম পাউরুটিতে দাম বাড়ছে 4 টাকা ; কবে থেকে বাড়ছে দাম

দেবাঞ্জন দাস,৩১ অক্টোবর: আগামী মাসের শেষের দিকে মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ পরতে চলেছে। বাড়ছে পাউরুটির দাম। আগামী 20শে নভেম্বর রবিবার থেকে পাউরুটির দাম বাড়ছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বেকারী মালিকদের জয়েন্ট এ্যকশেন কমিটির সম্পা…


দেবাঞ্জন দাস,৩১ অক্টোবর: আগামী মাসের শেষের দিকে মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ পরতে চলেছে। বাড়ছে পাউরুটির দাম। আগামী 20শে নভেম্বর রবিবার থেকে পাউরুটির দাম বাড়ছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বেকারী মালিকদের জয়েন্ট এ্যকশেন কমিটির সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ জেলার ভগবানগোলা বিধানসভার বিধায়ক ইদ্রিস আলী। গত রবিবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান 400 গ্রাম পাউরুটির বর্তমান মূল্য আটাশ টাকা থেকে 4টাকা বেড়ে 20 নভেম্বর থেকে 32 টাকা দরে বিক্রি হবে। 200গ্রাম পাউরুটির মূল্য ছিল 14টাকা তা বেড়ে হবে 16টাকা ,100গ্রাম পাউরুটির মূল্য ছিল সাড়ে সাত টাকা, সেটা 20নভেম্বর থেকে বেড়ে হচ্ছে সাড়ে আট টাকা। জয়েন্ট এ্যকশেন কমিটির সম্পাদক বিধায়ক ইদ্রিস আলী জানান "20শে নভেম্বর এর আগে কোন বাড়তি দাম নেওয়া যাবে না। তিনি বলেন পাউরুটি তৈরি করার জন্য যে সমস্ত কাঁচামালের দরকার হয় (যেমন ময়দা,চিনি,ঘি ইত্যাদি)তার দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে এবং দৈনন্দিন বাড়ছে।তাই আমরা বাধ্য হয়ে বেকারী শিল্পকে বাঁচাতে এই মূল্য বৃদ্ধি করতে বাধ্য হলাম। সাধারণ মানুষের কাছে আমাদের আবেদন যেভাবে সমস্ত জিনিসের দাম বেড়ে চলেছে তা আপনারা প্রত্যেকদিন উপলদ্ধি করছেন। পেট্রল,ডিজেল থেকে শুরু করে সমস্ত দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে উদাসীন কেন্দ্রীয় সরকারের জন্যে। কেন্দ্রীয় সরকারের গাফিলতিতে বেকারী শিল্পের প্রচন্ড ক্ষতি হচ্ছে।ছোট খাটো অনেক বেকারী উঠে গেছে। তাই জনসাধারণের কথা চিন্তা করে এবং বেকারী শিল্পকে বাঁচাতে আমরা এই পাউরুটির দাম নির্ধারণ করতে বাধ্য হলাম" । তিনি আরও জানান, ' ভারতবর্ষের মধ্যে সবচেয়ে কম দামে পাউরুটি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গুজরাট, বিহার, ঝাড়খন্ড, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ সমস্ত জায়গাতে প্রতি 400 গ্রাম পাউরুটির দাম ছত্রিশ টাকা থেকে পঞ্চাশ টাকা, কিছু কিছু জায়গায় পঞ্চাশ টাকার বেশি দামেও পাউরুটি বিক্রি হচ্ছে।' উল্লেখ্য ওয়েষ্ট বেঙ্গল বেকার্স কো অডিনেশন কমিটির পক্ষে সম্পাদক সেখ ইসমাইল হোসেন এই মূল্য বৃদ্ধির সমর্থন করেছেন। জয়েন্ট এ্যকশেন কমিটি এবং ওয়েষ্ট বেঙ্গল বেকার্স কো অডিনেশন কমিটি একসঙ্গে সভা করে এই মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।