তমলুকঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর আর কিছু করতে পারুক না পারুক পশ্চিমবাংলাটাকে একটা অস্ত্রাগারে রুপান্তরিত করেছে। বুধবার তমলুকের একটি বেসরকারি নার্সিহোমে তমলুক সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় প্রানীগ্রাহির অসুস্…
তমলুকঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর আর কিছু করতে পারুক না পারুক পশ্চিমবাংলাটাকে একটা অস্ত্রাগারে রুপান্তরিত করেছে। বুধবার তমলুকের একটি বেসরকারি নার্সিহোমে তমলুক সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় প্রানীগ্রাহির অসুস্থতার খবর পেয়ে দেখা করতে আসেন। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনই মন্তব্য প্রকাশ করেন বিজেপির রাজ্য নেতা রাহুল সিনহা। তিনি আরও বলেন, এখন বাংলায় শিল্প প্রায় বন্ধ, শিল্প বলে আর কিছু নেই। তাই এখন কুটির শিল্প হিসাবে সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বোম শিল্প চলছে।এর সাথে সাথে দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে দুয়ারে মদ পৌছে দিচ্ছে। তার মানে সর্বনাশের যতগুলো উপাদান রয়েছে বাংলার সাধান মানুষ ও যুব সমাজের সামনে তৈরি করে ছেড়ে দিয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় অস্ত্রাগার ও বোম শিল্প গড়ে ওঠায় বাংলায় অশান্তির বাতাবরণ তৈরি হচ্ছে। এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে এর ব্যবস্থা গ্রহন করার প্রয়োজন রয়েছে। পাশাপাশি তিনি এদিন রাষ্ট্রপতির সমন্ধে যে মন্তব্য করেছেন মমতার মন্ত্রী অখিল গিরি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করছে না। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাঁতালীদের ভালো বাসেন না। যদি বাসতো তাহলে মঙ্গলবার একাধিক কষ্টের অভিযোগে ঝাড়্গ্রামে এলাকার মানুষের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হতো না। কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্প করতে দেওয়া হয়নি ফলে সাধারণ মানুষ অনেক পরিষেবা থেকে বঞ্চিত। তিনি আরও বলেন, তিনি যদি সাঁতালী সমাজকে ভালো বাসতেন তাহলে তিনি তাদের সাথে নাচার সময় হাতে দস্তানা পরতেন না। সাঁতালী জাতির মানুষরাও সব বুঝে গেছে তাই তারা প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এদিন রাহুল সিনহার সাথে উপস্থিত ছিলেন তমলুক সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি তপন ব্যানার্জি সহ স্থানীয় নেতৃত্বরা