নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা..... মুকুর শ্রুতিনাটক গোষ্ঠী একটি বাচিক সংগঠন। মূলত শ্রুতিনাটক নিয়েই তাদের নিরন্তর চর্চা । এই সংগঠনের পথ চলা শুরু হয়েছিল হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহর থেকে ২০১৫ সালে। কিন্তু বর্তমানে মুকুরের সঙ্গে যুক্ত মেদি…
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা..... মুকুর শ্রুতিনাটক গোষ্ঠী একটি বাচিক সংগঠন। মূলত শ্রুতিনাটক নিয়েই তাদের নিরন্তর চর্চা । এই সংগঠনের পথ চলা শুরু হয়েছিল হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহর থেকে ২০১৫ সালে। কিন্তু বর্তমানে মুকুরের সঙ্গে যুক্ত মেদিনীপুর কলকাতা নদীয়া দুর্গাপুর বাঁকুড়া প্রভৃতি জেলা থেকে সদস্য রা। এটাই মুকুরের মূল বৈশিষ্ট্য। চুঁচুড়া শহরে পরপর চারটি শ্রুতিনাট্য উৎসব করার পর এই প্রথমবার
মুকুর কলকাতার বুকে বাংলা আকাদেমি শনিবার একটি সুন্দর শ্রুতিনাট্য সন্ধ্যার আয়োজন করেছিল। বাচিক জগতের বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্বরা এই শ্রুতিনাট্য সন্ধ্যায় শ্রুতি নাটক পরিবেশন করেন। উপস্থিত ছিলেন অলোক রায় ঘটক, সঞ্জয় দত্ত, চন্দন মজুমদার, অশোক মুখোপাধ্যায় প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এই সন্ধ্যায় মুকুরের তিনটি নিজস্ব প্রযোজনা ছিলো।প্রতিটি নাটক লিখেছেন মুকুরের সম্পাদক,পরিচালক নাট্যকার জ্যোতির্ময় চক্রবর্তী। জ্যোতির্ময়বাবু বিশ্বাস করেন ,নাটক তাঁদের কাছে শুধু বিনোদন নয়, নাটক তাঁদের সাংস্কৃতিক হাতিয়ার। তাই নিজেদের লেখা ই মুকুরের হাতিয়ার।
এই শ্রুতিসন্ধ্যায় দর্শকের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। এদিন বাংলা আকাদেমিতে মুকুর শ্রুতিনাটক গোষ্ঠীর আয়োজনে শ্রুতিনাট্য সন্ধ্যায় আটটি ভিন্ন স্বাদের শ্রুতি নাটক পরিবেশিত হয়। নাট্যকার জ্যোতির্ময় চক্রবর্তী র তিনটি নাটক "ভ্রুন", "হু ইজ ক্যাপাবেল" এবং "লোডশেডিং" শ্রোতাদের মন জয় করে নেয়।" ভ্রুন" নাটকের মূল বক্তব্য ছিলো কন্যা ভ্রুন হত্যার প্রতিবাদ। "হু ইজ ক্যাপাবেল" অন্ধকার থেকে আলোয় উত্তরনের কথা বলে।