"একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি, হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসী।
আমি হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসীএকবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি।"উনবিংশ শতকের গোড়ার দিকে দেশকে পরাধীনতার থেকে মুক্ত করার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন বাংলা তরু…
"একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি,
হাসি হাসি পরব ফাঁসি
দেখবে ভারতবাসী।
আমি হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসী
একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি।"
উনবিংশ শতকের গোড়ার দিকে দেশকে পরাধীনতার থেকে মুক্ত করার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন বাংলা তরুণ প্রজন্ম। তাদের মধ্যে অগ্নি কিশোর বৈপ্লবিক ক্ষুদিরাম বসু ছিলেন প্রথম শহীদ। যার সৎ সাহস ও ঐকান্তিক প্রবৃত্তি সবাইকে বিস্মৃত করতো।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে ক্ষুদিরাম বসুর আত্মত্যাগ আজও ভারতবাসী মনে রেখেছে। শুক্রবার বীর শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর ১১৫ তম আত্ম বলিদান দিবসে তারই স্কুল তমলুক হ্যামিল্টন হাই স্কুল যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে দিনটি পালন করলেন।
বীর বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর মূর্তিতে মাল্যদান করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মধুসূদন জানা, অন্যান্য শিক্ষকরা পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন। ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত থেকে আজকের দিনটিকে স্মরণ করলো।
তমলুক হ্যামিলটন হাইস্কুলে প্রাথমিক বিভাগে ১৯০১ থেকে ১৯০৪ সাল পর্যন্ত বীর বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু পড়েছিলেন। তাই স্কুলের শিক্ষক থেকে ছাত্ররা গর্ববোধ করেন স্বাধীনতা আন্দোলনে ক্ষুদিরাম বসুর ভূমিকা নিয়ে।