শিয়ালদহে কাজে যাচ্ছি বলে হাবড়ার বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল স্বাগত। কিন্তু আর ফেরেনি। পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় রেললাইনের ধার থেকে তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
৩ তারিখে রাত ১২টা নাগাদ পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার ক্ষীরাই স্টেশনের ক…
শিয়ালদহে কাজে যাচ্ছি বলে হাবড়ার বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল স্বাগত। কিন্তু আর ফেরেনি। পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় রেললাইনের ধার থেকে তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
৩ তারিখে রাত ১২টা নাগাদ পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার ক্ষীরাই স্টেশনের কাছে দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পাঁশকুড়া রেল পুলিশ। রেলে কাটা পড়ে দুটুকরো হয়ে যায় স্বাগত বণিকের দেহ। দেহের এক অংশ আরেক অর্ধেক অংশ থেকে কিছুটা দূরে পড়েছিল। তবে কাছে ছিল না কোনো মোবাইল বা ব্যাগ। শুধুমাত্র মানিব্যাগ ছিল তার প্যান্টের পকেটে। তাঁর মধ্যে ছিল একটি ফোন নাম্বার। ৫ তারিখ সকাল ১১টার দিকে তার বাড়ির লোকজন দেহ নিয়ে যায় । তবে প্রশ্ন থেকে যায় এতরাতে ওই স্টেশনে স্বাগত বণিক কি করছিল থেকে যায় প্রশ্ন । পুলিশ খবর পেয়ে দেহ তুলে রাত ৩টার দিকে। একটা কুপনে ফোন নাম্বার লেখা ছিল এক বন্ধুর, সেই মারফৎ খবর যায় স্বাগতর বাড়িতে। সেই নাম্বার এ স্বাগত বণিকের পরিচিত লোকের সাথে যোগাযোগ করে পাঁশকুড়া রেল পুলিশ।